আরও পড়ুন: নলেন গুড় কেন মাটির পাত্রেই রাখা হয় জানেন? কারণ শুনলে চমকে যাবেন
সেতু তৈরির প্রাথমিক পর্বের কাজও শুরু হয়েছে বনগাঁ পুরসভার তরফে বলে জানা গিয়েছে। বনগাঁ দীনবন্ধু মহাবিদ্যালয়-এর পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে ইছামতি নদী। আর এই ইছামতি নদী পার হয়েই বাগদা, হেলেঞ্চা, গাড়াপোতা, ধর্মপুকুরিয়া সহ বিভিন্ন অঞ্চলের পড়ুয়ারা পঠন পাঠনের জন্য আসে এই মহাবিদ্যালয়ে। ছাত্র-ছাত্রীদের ইছামতি নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা নৌকা। ফলে নৌকায় করে মহাবিদ্যালয় আসতে হয় তাঁদের। নৌকা পারাপারের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রাণের ঝুঁকিও থেকে যায়। কলেজ পড়ুয়া সহ ওই এলাকার বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। এবার তাঁদের সেই দাবিকে মান্যতা দিয়েই ইছামতি নদীর উপর ভাসমান সেতু তৈরির উদ্যোগ নিল পুরসভা। এই ভাসমান সেতু বনগাঁ পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে।
advertisement
আরও পড়ুন: সীমান্ত শহরে আদিবাসী ও লোকসংস্কৃতি উৎসব
ইছামতি নদীর ওপর এই ভাসমান সেতু তৈরির পরিকল্পনায় খুশি কলেজ পড়ুয়ারা থেকে ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারাও। কলেজে আসতে এবার তাঁদের অনেকটাই সুবিধা হবে বলেও জানান পড়ুয়ারা। বনগাঁ পুরসভা সূত্রে খবর, ভাসমান এই সেতু নির্মাণের জন্য প্রাথমিক পর্বে ইছামতি নদীতে মাটি পরীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। এরপর ধাপে ধাপে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হবে। এই ভাসমান সেতু শুধুমাত্র ইছামতি নদী পারাপারের কাজই করবে না, ভাসমান সেতু হওয়ার কারণে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেও উঠে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে এর থেকে পুরসভার যেমন আয় বাড়বে, ঠিক তেমনি কলেজ পড়ুয়া থেকে সাধারণ যাত্রীদেরও সুবিধা হবে বলে জানান বনগাঁ পুরসভার পৌরপ্রধান গোপাল শেঠ। কিছুদিনের মধ্যেই এই ভাসমান সেতু নির্মাণের কাজ পুরোদমে শুরু হয়ে যাবে বলেও জানা গিয়েছে। ফলে
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
জেলার সীমান্ত শহরে ভাসমান এই সেতু ঘিরে বাড়তি আকর্ষণ তৈরি হতে চলেছে মানুষের, তা বলা যায়।
Rudra Narayan Roy