আরও পড়ুন: মণিপুরের মেয়েদের সঙ্গে যা হয়েছে তা ক্ষমাহীন, কাউকে রেয়াত নয়: প্রধানমন্ত্রী মোদি
লকডাউনের পরপরই বারাসত স্টেশনকে ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু করে রেল। এটিকে মডেল স্টেশন ঘোষণা করা হয়। যাত্রীরা যাতে রোদ-ঝড়-জলে অসুবিধেয় না পড়েন তার জন্য স্টেশন চত্বরে তৈরি করা হয় বেশ কয়েকটি ছাউনি। গোটা স্টেশন ঘিরে দেওয়া হয় গার্ডরেল দিয়ে। কলকাতার ঐতিহ্যপূর্ণ স্থান, মনীষীদের ছবি দিয়ে সাজানো হয় উত্তর ২৪ পরগনার সদর শহরের এই রেল স্টেশনটিকে।
advertisement
এর পাশাপাশি বারাসত স্টেশনে চলমান সিঁড়ি চালুর জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন স্থানীয় সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। তাঁর উদ্যোগ ও রেল বিভাগের সহযোগিতায় অবশেষে চলমান সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারছেন এখানকার যাত্রীরা। এই চলমান সিঁড়ি চালু হাওয়ায় খুশি যাত্রীরা। এই প্রসঙ্গে রূপালী সাহা নামে এক যাত্রী বলেন, জংশন হিসেবে বারাসত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন। শিয়ালদহ থেকে এসে এখান থেকেই বনগাঁ ও বসিরহাটের লাইন ভাগ হয়ে যায়। ফলে এই স্টেশনে যাত্রীদের চাপও বেশি থাকে। তাই এই চলমান সিঁড়ি বসানোর সিদ্ধান্ত একেবারেই সঠিক। প্রচুর মানুষের এই কারণে উপকৃত হবেন। আমাদেরও আর কষ্ট করে সিঁড়ি ভেঙে যাতায়াত করতে হবে না।
রুদ্রনারায়ণ রায়