বসিরহাট মহকুমা এলাকার প্রাচীনতম স্কুলের মধ্যে অন্যতম ধান্যকুড়িয়া হাই স্কুল। এখানকারই পরিচিত ধান্যকুড়িয়া হাইস্কুল গত বছরেই নতুন করে রাজ্য সরকারের হেরিটেজ তকমা পেয়েছে। আর তাতে উচ্ছ্বসিত শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবক সকলেই।
আরও পড়ুন: গ্রামের স্মার্ট স্কুলে স্বয়ংক্রিয় অ্যাটেনডেন্স, পড়ুয়াদের জন্য রয়েছে মাল্টি জিম!
advertisement
ধান্যকুড়িয়ার সঙ্গে শিক্ষিত সম্প্রদায়ের যোগাযোগ বহু প্রাচীনকাল থেকে। সাম্প্রতিক অতীতে এখানকার বহু পড়ুয়া ধান্যকুড়িয়া হাইস্কুল থেকে পাশ করে রাজ্য তথা দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন। ১৩৮ বছরের পুরানো এই স্কুল আজও স্বমহিমায় সেই ঐতিহ্য বহন করে চলেছে। এই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার, শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন ২১ জন। এক সময় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এই স্কুলে এসেছিলেন।
১২ বিঘা জমির উপর এই স্কুল প্রাঙ্গণটি দাঁড়িয়ে আছে। বহু মনীষী ও স্বাধীনতা সংগ্রামীর আবক্ষ মূর্তি আছে এখানে। এখানকার ছাত্র-ছাত্রীরা দেশ-বিদেশে সুনামের সঙ্গে চাকরি করেন। তাঁদের কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ চিকিৎসক বা গবেষক। ধান্যকুড়িয়ার হেরিটেজ এই স্কুল আজও গর্বের সঙ্গে মাথা তুলে প্রাচীন নিজস্বতাকে জানান দেয়।
জুলফিকার মোল্যা