স্থানীয় সূত্র জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকদিন ধরে এই এলাকায় ছাত্রদের ল্যাপটপ চুরি নিয়ে গন্ডগোলের জেরে আদিত্যকুমার অস্ত্র নিয়ে ভয় দেখাত। এর আগের আদিত্য ল্যাপটপ চুরি করেছে বলে স্বীকার করেছে। বারাসাত থানার পুলিশ গোটা ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে।স্থানীয় বাসিন্দা রহমান মেহেবুব, শেখ আব্দুল হালিম জানান , এদিন রাতে এক যুবকের ল্যাপটপ চুরি করে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল। পরে তাকে পাকড়াও করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে ল্যাপটপ চুরির কথা স্বীকার করে। এরপর তার সঙ্গে যে ব্যাগ ছিল তাতে তল্লাশি করে দেখা যায় আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে।
advertisement
এলাকার সাধারণ মানুষের দাবি দূরদূরান্ত থেকে কলেজ পড়ুয়া এসে বিভিন্ন মেস ভাড়া থাকেন আর রাত বাড়লেই এই সমস্ত পড়ুয়াদের মধ্যে নেশার আসর বসে। বারবার তাদেরকে বারণ করা হলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। কিন্তু এখানে প্রশ্ন, বাবা মায়েরা কষ্ট করে অর্জন করে ছেলেমেয়েদের পড়াশুনা করা তো শেখাচ্ছে আর তারা পড়াশুনা না করে এই ধরনের বিভিন্ন নেশায় আসক্ত হচ্ছে। কলেজের ক্লাসের পর গভীর রাত পর্যন্ত বসে নেশার আসর। বুধবার আদিত্যকে গ্রেফতার করে বারাসত আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জিয়াউল আলম