এরপর মিজোরামের হান্তিয়া জেলার মৌদার গ্রামে হঠাৎই ধ্বস নামে। তার জেরে ইতিমধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে এক বাঙালি শ্রমিক সুব্রত রপ্তান এর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর আসে গ্রামের বাড়িতে। বাবা শ্যামল রপ্তানও শ্রমিকের কাজ করেন তামিলনাড়ুতে। পরিবারের একমাত্র ছেলে ছিল সুব্রত। একই গ্রামের বাসিন্দা পরিযায়ী শ্রমিক পিন্টু ঘোষ কোনরকম ভাবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নাম বিভ্রাটে বেজায় সমস্যায় সুজন চক্রবর্তী! নাজেহাল অবস্থা
কিন্তু, এখন ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশায় দুশ্চিন্তার প্রহর গুনছে, গোটা পরিবার। তবে গ্রামের আরেক ছেলে সুব্রতর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে। কবে গ্রামে ফিরবে সুব্রতর মৃতদেহ এখন তারই তোড়জোড় চলছে এলাকায়। স্থানীয় প্রশাসনের তরফ থেকেও পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। গ্রামের ওপর ছেলে পিন্টুকেও গ্রামে ফিরে আসার জন্য পরিবারের পাশাপাশি গ্রামবাসীদের তরফ থেকে আবেদন জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় গোটা গ্রামে এখন শোকের ছায়া।
Rudra Narayan Roy