স্থানীয় সূত্রে খবর, বস্তিতে একটি ঘরে একজন মোমবাতি জ্বালিয়ে শুয়েছিলেন৷ সেই মোমবাতির আগুন থেকেই প্রথমে এক ঘর, তারপর আশেপাশের বেশ কয়েকটি ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ঘরগুলির মধ্যে থাকার সিলিন্ডার একের পর এক সিলিন্ডার ফাটতে শুরু করে। তথ্য অনুযায়ী ৭ থেকে ৮ টি সিলিন্ডার বাস্ট করেছে।
আরও পড়ুন: ‘বললেই পদত্যাগ করব, বই লিখলে বেস্ট সেলার হবে!’ মদনের নিশানায় কে? চরম অস্বস্তিতে তৃণমূল
advertisement
ঘরের মধ্যে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা প্রত্যেকেই বেরিয়ে এলেও দরকারি জিনিসপত্রের ক্ষতি হয়েছে। আধার কার্ড থেকে শুরু করে ঘরের সমস্ত জিনিসপত্র এবং সেই সঙ্গে টাকা পয়সা যা কিছু আছে সবই ঘরের মধ্যে ছিল। সবই পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে । বারাসাত থেকে দুটো দমকলের ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে৷ পরে মধ্যমগ্রাম থেকে আরও একটি দমকলের ইঞ্জিন নিয়ে আসা হয়৷ ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণ চলে আসে।
জিয়াউল আলম