ধৃতদের মধ্যে একজন দেবাশীষ দাস ওরফে লাল। তার বাড়ি নোয়াপাড়া থানার কে এন চ্যটার্জি রোডে। পাপ্পু-আরমান-সহ ধৃত বাকি তিনজনের বাড়ি ভাটপাড়া থানার কাঁকিনাড়ার মানিকপীর এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ধৃতেরা সুদে টাকা ধার নিয়েছিল রতনের কাছ থেকে। টাকা চাওয়াতেই এই ঘটনা দাবি পুলিশের। ধৃতদের জিজ্ঞাসা করে মৃতের খোয়া যাওয়া সোনার চেন ও আংটি উদ্ধারে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। ঘটনা নিরাপত্তা নিয়ে এলাকায় উঠেছিল প্রশ্ন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ লাগাতার বৃষ্টিতে হু হু করে বাড়ছে ডিমা-কালজানি নদীর জল, আতঙ্কে আলিপুরদুয়ারবাসী
এলাকার ছেলের এমন ঘটনায় দোষীদের করা শাস্তির দাবি জানিয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ধার দেওয়া টাকা ফেরত চাইতেই আত্মসম্মানে লাগে। অপমানিত হয়েই এই খুনের পরিকল্পনা করা হয়। ঘটনায় অভিযুক্তরা ধরা পড়ায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরিবারের তরফ থেকেও দোষীদের চরম শাস্তির দাবি করা হয়। কীভাবে তারা এই খুনের ঘটনা ঘটালো তা নিয়েও লাগাতার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হতে পারে বলে পুলিশের তরফ থেকে জানা যায়। খুনের ব্যবহারে হাতিয়ারও উদ্ধার করার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
রুদ্র নারায়ন রায়