ভৌগোলিক অবস্থার কারণে, এতদিন যাবত এই বাগআঁচড়া এবং পার্শ্ববর্তী হরিপুর গয়েশপুরের আনুমানিক ৭০ থেকে ৮০ হাজার মানুষের নির্ভর করতে হত বেশ খানিকটা দূরে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের উপর। ব্লক হাসপাতাল ফুলিয়া আরও বেশ খানিকটা দূরে, তাই ব্লকের ক্ষেত্রে রোগীদের শারীরিক পরিস্থিতি, রোগ নিরাময় এবং এই দুইয়ের সংখ্যা জানাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছিল।
advertisement
আরও পড়ুন : দৈনিক কতটা মদ্যপান করলে আপনার লিভারের ক্ষতি হবে না, জেনে নিন
ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আধিকারিক ডঃ পূজা মৈত্র বিষয়টি লক্ষ্য করে আবেদন জানিয়েছিলেন ডিস্ট্রিক্ট টিউবারকুলোসিস অফিসে। মূলত তাদের সহযোগিতায় এবং মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের সম্মতিক্রমে এই ল্যাবটি উদ্বোধন করা সম্ভব হয়। এ প্রসঙ্গে, ডঃ মৈত্র জানান, আগামী ২০২৫ সালের ভারত সরকার যক্ষা সম্পূর্ণ নির্মূলের যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তা অনেকটাই, এগিয়ে রয়েছে বাংলা। শান্তিপুর ব্লকের ক্ষেত্রেও অত্যন্ত সহজ হয়ে গেল কাজটি।
আরও পড়ুন : ক্যাজুয়াল ডে-আউটে যাবেন? ট্রাই করুন দীপিকার মতো জিন্স, নজর কাড়বেন আপনিও
এ বিষয়ে তিনি সমস্ত সহকর্মী, ফার্মাসিস্ট, আশা কর্মী, এম ও আই সি ,স্টাফ নার্স , পাবলিক হেলথ ম্যানেজার থেকে শুরু করে সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের সম্মিলিত প্রয়াসের সফলতা বলে মনে করেছেন। এই ল্যাব উদ্বোধন হওয়ার ফলে খুশি স্থানীয় মানুষেরা।
Mainak Debnath