সেই কারণে এই সমস্ত ঝুড়িগুলো পরিবেশ বান্ধব এবং ফলের জন্যও উপযোগী। তবে বর্তমানে জায়গা করে নিয়েছে প্লাস্টিকের বস্তা, ব্যাগ, ক্যারেট৷ এই প্লাস্টিকের দ্রব্যগুলো পরিবেশ ও ফল দুয়ের জন্যই খারাপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে এই প্লাস্টিকের ক্যারেটে করেফল রপ্তানি করার প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার সম্মুখীন হচ্ছে পথচারীরা, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
advertisement
এর কারণ জিজ্ঞাসা করতে গেলে অবশ্য এক ব্যক্তি জানান এবার আমের ফলন তুলনামূলকভাবে কম। সেই কারণে রপ্তানিও কম হচ্ছে তাই ঝুড়ি বিক্রি কম হচ্ছে। এছাড়াও বাঁশ অথবা বেতের প্রতিটিঝুড়ির দাম প্রায় দেড়শ টাকা।
আরও পড়ুনঃ কোটি টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত নিকাশি নালা ভেঙে উল্টে গেল লরি
যেখানে একটি প্লাস্টিকের ক্যারেট বা বস্তার দাম তার তুলনায় অনেকটাই কম, সেই কারণে বেতের ঝুড়ি তুলনায় চাষিরা প্লাস্টিকের ক্যারেট বস্তাতেই সমস্ত ফল রপ্তানি করছেন। প্লাস্টিকের ক্যারেটের এই রমরমায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বেতের ঝুড়ি বানানোর শিল্পী ও ব্যবসায়ীরা।
Mainak Debnath