আরও পড়ুন: ঘন কালো মেঘে ঢাকছে আকাশ, ঝড়বৃষ্টির তাণ্ডব জেলায় জেলায়, রইল পূর্বাভাস
অর্চনা বিশ্বাস বলেন, বড়ি তৈরির মেশিন থাকা সত্বেও তিনি হাতে ডাল বেটে বড়ি তৈরি করতে পছন্দ করেন। শীতকালে ডালের সঙ্গে চাল কুমড়ো দিয়ে বানানো হয় বড়ি। চাল কুমড়া দিয়ে বানানো বড়ি খেতে হয় খুবই সুস্বাদু। বর্তমানে এই চাল কুমড়ো বড়ির চাহিদাও প্রচুর বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, সারাবছর ধরে তিনি বড়ি তৈরির কাজে লিপ্ত থাকেন। সারা বছর কম-বেশি বড়ির চাহিদা থাকলেও বছরের তিনটি মাস আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র মাসে বড়ির চাহিদা খুব একটা বেশি না হওয়ায় সে সময় তাদের ব্যবসা সংকটে পড়ে। বড়ির ব্যবসার উপরেই নির্ভর করছে তাদের সংসার।
advertisement
আরও পড়ুন: শীতেও সুপারহিট বাঁকুড়ার ‘সুমনের’ লস্যি
বিউলি, মটর বা মুসুর ডাল বেটে বড়ি দেওয়ার পর বড়িগুলি শুকোতে তিন, চার দিন মতো সময় লাগে। এই সুস্বাদু খাবারটি তৈরিতে তার পাশাপাশি কাজ করছেন তার তিন -চার জন সহকর্মী। সারাবছর তারা দিনে ১০-১২ কিলো বড়ি দেন। কিন্তু শীতের সময় অর্থাৎ সিজেনের সময় ৩০-৪০ কিলো বড়ি দেওয়া হয়। কিলো দরে শুধু ডালের বড়ির দাম ২০০ টাকা ও চাল কুমড়ো দিয়ে তৈরি বড়ির দাম ৩০০ টাকা। অর্চনা দেবী জানান, তাদের তৈরি বড়ি চাকদা, মদনপুর ও শিমুরালি বিভিন্ন জায়গার দোকানগুলিতে তাদের তৈরি পড়ি গুলি সাপ্লাই করেন তারা। এছাড়াও তারা খুচরোভাবেও বড়ি বিক্রি করে থাকেন।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রোদে শুকানো হাতের তৈরি বড়ি বাজারের বড়ি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এ বড়ি খেতে খুবই সুস্বাদু ও খুবই নরম।
Mainak Debnath





