আরও পড়ুন: কাটার ঝামেলায় এড়িয়ে যান!শরীর সুস্থ রাখতে বাতাবি খান,নিঃশব্দে কত রোগ সারায় জানুন
শিল্পী নীলমাধব সরকারের জানান, ২০২০ সালে করোনা কালীন তাদের কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায়। করোনার আগে রেইজিন প্রোডাক্টে তারা কাজ করতেন। রেইজিনের সঙ্গে কাজ করার দৌলতে কি পদ্ধতিতে প্রতিমা নির্মাণ করা হয় তা তারা জানতেন আগে থেকেই। সেই সুবাদেই সেখান থেকে তারা নিজেরাই অল্প টাকা ব্যয় করে বাড়িতেই প্রতিমা নির্মাণের কাজ শুরু করে দেন। মূলত মার্বেল ডাস্ট দিয়ে তৈরি হয় দেব দেবীর প্রতিমা। এই মার্বেল ডাস্ট ভিয়েতনাম ও চিন থেকে আসা । ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে এ বছর মোটের ওপর সব পুজোই বেশ জাঁকজমকপূর্ণ হচ্ছে। বেশ চাহিদাও বাড়ছে তাদের ছাঁচের তৈরি প্রতিমার। তার মতে, করোনায় অর্থনৈতিকভাবে ভেঙে পড়ার পর লাভের মুখ দেখছেন এখন তারা।
advertisement
আরও পড়ুন: কবরস্থানে আত্মার শান্তি কামনা! All Souls Day জ্বলে উঠল একের পর এক মোমবাতি!
নীলমাধব বাবু বলেন, তারা মূলত ঠাকুরের প্রতিমা তৈরির সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। কারণ, বাঙালিরা যেহেতু এখনও ধর্মভীরু তাই সমস্ত পুজোতেই প্রতিমার চাহিদা বেশি। তাই তারা চেষ্টা করেন সমস্ত রকমের প্রতিমা তৈরি করতে। কমবেশি সমস্ত দেবদেবীর প্রতিমাই তারা তৈরি করে থাকেন। ঠিক তেমনই কালীপুজোর সময় এখন মা কালীর প্রতিমা তৈরিতে তারা ব্যস্ত। সমস্ত পুজোর আগেই তারা নির্দিষ্ট সেই দেবদেবীর মূর্তিই তৈরি করে থাকেন বলে দাবি করলেন নীল মাধব। তাদের তৈরি প্রতিমা মূলত কলকাতায় যায়। তাদের গ্রামের দোকানেও মোটামুটি চাহিদা আছে তাদের তৈরি মূর্তির।
Mainak Debnath