নদীয়ার শান্তিপুর মাজদিয়া এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির আম চাষ করা হয়। আর এই সমস্ত আম রপ্তানি করা হয় জেলা তথা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়।জেলায় আঁটি, সরিখাস, বোম্বাই ইত্যাদি বিভিন্ন আম ইতিমধ্যেই রফতানি করা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়।
আরও পড়ুন: ফের কুমিরের আতঙ্ক ভাগীরথী নদীতে! ‘এই’ ভাবে রক্ষা পেলেন মৎস্যজীবীরা
advertisement
তবে বাংলার জনপ্রিয় হিমসাগর আম এখনও পর্যন্ত রফতানি করা হচ্ছে না। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই সেই আম পরিপূর্ণভাবে বৃদ্ধি পেলে সেগুলিও রফতানি করা হবে। ইতিমধ্যেই ভিন রাজ্যে থেকেও বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা আম কিনতে চলে এসেছেন নদীয়ায়।
আরও পড়ুন: খেলার বদলে ‘এই’ সব কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে খেলার মাঠ! বিক্ষোভ স্থানীয়দের
এবছর আমের ফলন অত্যন্ত ভাল। কৃষকেরা জানান বিগত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে এ বছরের আমের ফলন ও গুণগতমান দুই রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। তবে চাহিদা অনুযায়ী কৃষকেরা দাম পাচ্ছেন না বলে আক্ষেপের সুর দেখা গেল কৃষকদের মধ্যে। আটির আম বিক্রি হচ্ছে ৮ থেকে ১০ টাকা কিলো দরে, এবং হিমসাগর বোম্বাই আম বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা কিলো দরে।
কৃষকেরা জানান গ্রীষ্মের বেশ কয়েকদিন প্রখর দাবদহের পরে সামান্য পরিমাণে ঝর বৃষ্টি হলেও আমের ফলনে খুব একটা ক্ষতি হয়নি। সুতরাং তারা আশাবাদী এ বছর কৃষক এবং ব্যবসায়ী উভয়ই লাভবান হবেন আমের রফতানিতে।
Sipra Roy