দুর্গা মন্দিরটি গড়ে উঠেছে জলঙ্গী নদীর একটি সুবিশাল বিলের পার্শ্ববর্তী এলাকায়। পাশাপাশি মন্দির চত্বরে রয়েছে সুবিশাল রংবেরঙের বাহারি ফুলের বাগান রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে একাধিক আম ও পেয়ারার বাগানও রয়েছে। সব মিলিয়ে ছোট বড় গাছ গাছালি দিয়ে সাজানো মা দুর্গা আশ্রমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নান্দনিকতা নজর কাড়ে দর্শনার্থীদের।
আরও পড়ুন: মহাসমারোহ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় হয় এই গ্রামে! চলে তিন রাত বাউল গান
advertisement
পাশাপাশি দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে মন্দিরের এক ধারে রয়েছে নিরামিষ রেস্টুরেন্ট। যেখানে সারা বছরই রকমারি নিরামিষ খাবারের সম্ভার থাকে। সব মিলিয়ে ধুবুলিয়ার চৌগাছা হাঁসাডাঙ্গা এলাকায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের পার্শ্ববর্তী মা দুর্গা আশ্রম এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশে সময় কাটাতেই সারা বছরই কমবেশি মানুষজন ছুটে আসেন দূর-দূরান্ত থেকে।
আরও পড়ুন: বয়স মাত্র দু’বছর ন’মাস! ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম উঠল একরত্তির, প্রতিভা জানলে অবাক হবেন
মন্দির প্রাঙ্গনে সারা বছরই মা দুর্গার আরাধনা হয়। তবে দুর্গোৎসবের ক’দিন দেবী দুর্গার মূর্তি মন্দিরের বাইরে নিয়ে এসে পূজার্চনা করেন ভক্তবৃন্দরা। তবে চলতি বছরে দুর্গা পুজোর বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে সুদূর বেনারস ১০ সদস্যের এক সন্ন্যাসী দল এসে মহা ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত জলঙ্গী নদীর বিলে সন্ধ্যারতী করেছেন। মা দুর্গা আশ্রমের এই বছরের পূজার দিনগুলি স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে শুরু করে বহিরাগত দর্শনার্থীদের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে বলে দাবি মন্দির কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের।
Mainak Debnath