আর হবেই নাই বা কেন, শুধুমাত্র জন্ম দেওয়া বাদে ষাঁড়ের কোনো কাজ নেই, বিভিন্ন ধরনের পরিবহনের উন্নতি সাধনে এবং ট্রাক্টর সহ নানা কৃষি সংক্রান্ত যন্ত্রপাতির সুফলের কারণেই বলদের আর প্রয়োজন নেই। ক্রমশ জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে দুধ দই ছানা ঘি মাখন মিষ্টান্ন যোগান দেওয়ার জন্য, গরু এখন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। তাই প্রয়োজন বকনা বাছুরের, এড়ে নয়!
advertisement
আরও পড়ুন: উঠোনে ছুটছে, পাট ভাঙছে ! বনকর্মীদের নাজেহাল করে রেখেছে এই বাইসন! দেখুন কাণ্ড
যদিও এ যাবৎ কাল বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থায় কৃত্রিম প্রজনন মাত্র ২৫০ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যেত। কিন্তু সরকারি পরিষেবা পৌঁছেছে তারও আরেক কাঠি উপরে, শুধু কৃত্রিম প্রজনন তাই নয়, মেয়ে বাছুর অর্থাৎ বকনা জন্ম দেওয়ার নিশ্চিত গ্যারান্টি। উন্নত ষাঁড়ের বীর্য সংগৃহীত ওই বিশেষ ধরনের ব্যবস্থায়।
আরও পড়ুন:
ঔষধ সম্বলিত বীর্যের কারণে সদ্যোজাত বকনা বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিশেধক হয়ে উঠবে ছোটবেলা থেকেই, সুস্বাস্থ্যের অধিকারিনী হয়ে উঠবে, স্বাভাবিকভাবে তিন বছর নয়, মাত্র ১৪ মাসে সন্তান ধারণ করতে পারবে, শুধু তাই নয় মায়ের দুধ দেওয়ার পরিমাণের দ্বিগুণ দুধ দিতে পারবে সে। তাই এই সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি নন কোনও গৃহস্থই।
Mainak Debnath