আরও পড়ুন: মার খাবে পর্যটন, পুজোর আগে কেল্লার রাস্তা সারাইয়ের দাবি
গত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় নিজের বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের শান্তিপুর পাবলিক লাইব্রেরির হলে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বিধায়ক। সেখানেই রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা, শান্তিপুরের পুরপ্রধান সুব্রত ঘোষ, উপ-পুরপ্রধান কৌশিক প্রামাণিক সহ সকল কাউন্সিলর ও পুর আধিকারিকরা হাজির ছিলেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক মিলিয়ে মোট ১৭০ জন ছাত্রছাত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
advertisement
বহু ছাত্রছাত্রীকে এই সংবর্ধনা জ্ঞাপন এবং গুণীজনদের মূল্যবান বক্তব্য শুনতে একটু সময় তো লাগবেই। তাতে কোনও ছাত্র-ছাত্রীর যাতে ধৈর্যচ্যুতি না ঘটে তার জন্য বিধায়ক ব্যবস্থা করেছিলেন ফুচকার স্টলের। যেখানে স্কুল ইউনিফর্ম পরেই সহ-পাঠীদের সঙ্গে দেদার ফুচকা খেল এই কৃতি পড়ুয়ারা। এছাড়াও সকলের জন্য ছিল ঠান্ডা পানীয় এবং শরবত।
অভিভাবক এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য চা এবং কফিরও আয়োজন ছিল। সবশেষে শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরও দেখা গেল বাটি হাতে ফুচকার স্টলের সামনে দাঁড়িয়ে পড়তে। বাদ যাননি অভিভাবকরাও। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান নিয়ে অত্যন্ত খুশি ছাত্র-ছাত্রীরা। তবে তাদের সবচেয়ে বেশি মনে ধরেছে ফুচকার স্টলের বিষয়টি।
মৈনাক দেবনাথ