এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণগঞ্জ এর বিডিও কামাল উদ্দিন আহমেদ এবং কৃষ্ণগঞ্জ এর পুলিশ আধিকারিক বাবিন মুখার্জি। এদিন প্রদীপ প্রজননের মাধ্যমে মেলার শুভ উদ্বোধন করেন তারা। এছাড়াও মেলায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দরা।
এছাড়াও এই মেলায় বাউল গানের পাশাপাশি লালন গীতি, পল্লীগীতি, ভাওয়াইয়া এবং পালা গানের আয়োজন করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই মেলায় মেতে উঠেছে আপামর জেলাবাসী। মেলায় বাউল গানের পাশাপাশি বসেছে একাধিক খাবারের দোকান। গ্রাম বাংলার এই সমস্ত খাবার সাধারণত পাওয়া যায় মেলার সময়ই। জিলিপি, পাপড় ভাজা, বাদাম ভাজা, নিমকি ইত্যাদি মুখরোচক খাবার খেতে ভিড় জমিয়েছেন সাধারণ মানুষেরা।
advertisement
আরও পড়ুন : দেশকে চিনতে, সংস্কৃতিকে জানতে সাইকেল নিয়ে উত্তরপূর্ব ভারত সফরে মালদহের দোকানি
এছাড়াও বাচ্চাদের বিশেষ আকর্ষণের জন্য রয়েছে নাগরদোলার ব্যবস্থা। স্বাভাবিকভাবেই বলা যেতে পারে যে আট থেকে ৮০ সকলেরই এই মেলায় এসে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। গত দুবছর করোনা মহামারির জন্য জাঁকজমকপূর্ণভাবে মেলার আয়োজন করা হয়নি বলে জানা যায়। তবে এবছর আবার পুরনো ছন্দে ফিরে এসেছে মাজদিয়ার লালন উৎসব।