TRENDING:

Ashtaka song: চৈত্রের প্রাচীন অষ্টক গানের ঐতিহ্য, আজও দেখা মেলে গ্রাম বাংলায়

Last Updated:

বিগত ১০০ বছরের ঐতিহ্য বজায় রাখতে শান্তিপুর স্টিমারঘাট এলাকার সন্ন্যাসীরা এবং নীল পূজো কমিটির উদ্যোগে এখনও চৈত্র মাস পরতেই অষ্টক গান পরিবেশন করে থাকেন

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শান্তিপুর: গ্রামবাংলার ঐতিহ্য বজায় রাখতে এখনও প্রথা অনুযায়ী অষ্টক গান করে চলেছেন সন্ন্যাসীরা। বিগত ১০০ বছরের ঐতিহ্য বজায় রাখতে শান্তিপুর স্টিমারঘাট এলাকার সন্ন্যাসীরা এবং নীল পূজো কমিটির উদ্যোগে এখনও চৈত্র মাস পরতেই অষ্টক গান পরিবেশন করে থাকেন সন্ধ্যের পর সমস্ত কাজকর্ম সারার পর।
advertisement

কি এই অষ্টক গান ?

সন্তানের সুখ, সৌভাগ্য ও দীর্ঘ জীবনের কামনা করে এই ব্রত পালনের মধ্যে দিয়ে করে থাকেন বাঙালি ঘরের সব মায়েরা। বাংলার লোককথা মতে, নীলসন্ন্যাসীরা ও শিব-দুর্গার সঙেরা পুজোর সময়ে নীলকে সুসজ্জিত করে গীতিবাদ্য সহযোগে বাড়ি বাড়ি ঘোরান। ভিক্ষা সংগ্রহ করেন বাড়ি বাড়ি। নীলের এই গানকে বলা হয় অষ্টক গান।

advertisement

আরও পড়ুন -  Chaitra Sankranti 2023:কেন চৈত্র সংক্রান্তিতে চড়ক পুজো হয়? নেপথ্যে রয়েছে চমকে দেওয়া ইতিহাস

View More

ওইদিন সন্ধ্যেবেলায় সন্তানের মায়েরা সন্তানের কল্যাণার্থে প্রদীপ জ্বালিয়ে শিবপূজা করে সারাদিনের উপবাস ভঙ্গ করেন। সারাদিন কোনও রকম খাবার, পানীয় গ্রহণ করেন না তাঁরা। সারাদিন উপোস রেখে সন্ধের সময়য় মহাদেবের পুজো করে, তাঁর প্রসাদ খেয়ে তবে উপবাস ভঙ্গ করেন মায়েরা।

advertisement

নিম বা বেল কাঠ থেকে নীলের মূর্তি তৈরি হয়। নীলপূজার আগের দিন অধিবাস পালন করা হয়। গভীর রাতে পালন করা হয় দেবতাদের হাজরা পূজা অর্থাৎ বিয়ে উপলক্ষে সকল দেবতাকে আমন্ত্রণ করা। এছাড়া হাজরা পূজায় শিবের চেলা বা ভূত-প্রেতের দেবতাকে পোড়া শোল মাছের ভোগ দেওয়া হয়। পরদিন নীলপুজোর সময় নীলকে গঙ্গাজলে স্নান করিয়ে নতুন লালশালু কাপড় পরিয়ে দেওয়া হয়। তবে অন্ততপক্ষে সাত বাড়িতে নীলকে ঘোরানো হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোর রাতে পুড়ে ছাই হয়ে গেল বাড়ি! বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ২ পরিবারের সর্বনাশ
আরও দেখুন

Mainak Debnath

বাংলা খবর/ খবর/নদিয়া/
Ashtaka song: চৈত্রের প্রাচীন অষ্টক গানের ঐতিহ্য, আজও দেখা মেলে গ্রাম বাংলায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল