দু'বছর পরে আবারও মেয়ের রেললাইনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হওয়াটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না পরিবার। প্রতিবেশীদের মধ্যে এই ঘটনায় ছড়িয়েছে শোকের ছায়া। এই ঘটনা মেনে নিতে পারছেন না তারাও। তাদের বক্তব্য, জীবণে ব্যর্থতা অনেকেরই আসে কিন্তু তাতেও তো সবাই হার মানে না। সামান্য একটা পরীক্ষার ফল খারাপ হল বলে কি এভাবে নিজেকে শেষ করে দিতে হয়, এই প্রশ্ন সকলের মন ভারাক্রান্ত করেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ টোটোর যানজটে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, নিয়ন্ত্রণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
মৃতার দেহ পাঠানো হয়েছে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালে।ময়নাতদন্তের পর দেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত গত দু'বছর করণা মহামারীর কারণে রাজ্যে বন্ধ ছিল সমস্ত স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়। এবং সেই কারণেই মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল স্কুল শিক্ষা পরিষদ। মহামারীর প্রকোপ কিছুটা কমতেই ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসতে শুরু করে রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা।
আরও পড়ুনঃ একাধিক পোস্ট অফিসে নেই ঠিকমতো পরিষেবা, দূর্ভোগে গ্রাহকেরা
তবে এই মহামারীর লকডাউনের জেরে অনেকের পড়াশোনায় বেশ ক্ষতি হয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। মূলত যে সমস্ত গরিব পরিবারের ছেলে মেয়েরা প্রাইভেট টিউশন টাকার অভাবে নিতে পারেনি তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি করে দেখা দিয়েছে বলে অনেকের মত।
Mainak Debnath