এরপর প্রায় ৩০বছর আগে খাগড়াঘাট স্টেশন থেকে সাঁইথিয়া পর্যন্ত রেললাইন তৈরির দাবি ওঠে। আবার প্রয়াত মালদহের সংসদ সদস্য তথা এবিএ গণিখান চৌধুরী রেলমন্ত্রী থাকাকালীন পূর্বরেলের সালার থেকে রামপুরহাট পর্যন্ত একটি রেললাইনের ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু কান্দির বাসিন্দারা আজও রেল পরিষেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।এদিকে কান্দিতে রেল লাইনের দাবিতে ১৯৯২সাল থেকে কান্দি রেলওয়ে সংযুক্তিকরণ কমিটি আন্দোলন করে আসছে।
advertisement
আরও পড়ুন: তারাপীঠে কৌশিকী অমাবস্যার রাতে কত কোটি টাকার মদ বিক্রি হল জানেন? অবাক
আরও পড়ুন:
ধর্না, অবস্থান বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রীর দফতরে খোলা চিঠি পাঠানো, রিলে অনশন করা হয়েছে আন্দোলনের মাধ্যমে।বর্তমানে রেল দফতরের পক্ষ থেকে চৌরীগাছা সাঁইথিয়া ভায়া কান্দি রেলপথ স্হাপনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জমি জটে আটকে কাজ। দীর্ঘ ৫৫ কিলো মিটার এই রেলপথ যাতে দ্রুত শুরু করা যায় তার জন্যই রাজ্যে সরকারকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় রেল দফতর। অবিলম্বে যাতে রেলের কাজ শুরু করে রেল মানচিত্রে নতুন যোগাযোগ স্হাপন করা যায় তার জন্যই আবেদন স্হানীয় বাসিন্দাদের । কিন্তু জমি জটেই আটকে এই রেলপথ স্হাপনের কাজ। চৌরীগাছা-সাঁইথিয়া প্রায় ৫৫ কিলোমিটার রেল লাইনের দাবি করে আসছেন কান্দির বাসিন্দারা।
কৌশিক অধিকারী