হিন্দু ধর্মে এই দিনটির তাৎপর্য গুরুত্বপূর্ণ। এই দিন গোপালকে একাধিক সুগন্ধি ও দুধ দিয়ে তাঁকে স্নান করানোর রীতি প্রচলিত। এরপর নতুন পোশাক পরিয়ে তাঁকে সাজানো হয়। দূর্বা ঘাস ও চন্দন চর্চিত করা হয় গোপালকে। বহরমপুর শহরের খাগড়াতে আনন্দ নারায়ণ প্রতিষ্ঠিত শ্যাম সুন্দর মন্দিরে ১০৪ বছর ধরে পালিত হচ্ছে জন্মাষ্টমী।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সাইকেল চুরির ঘটনায় বড় ধরনের সাফল্য পেল পুলিশ! উদ্ধার বহু সাইকেল
শতাব্দী প্রাচীন এই মন্দিরের গায়ে খোদাই রয়েছে কারু কার্য। রয়েছে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে চক্র। শুধু তাই নয়, এই মন্দিরে এসেছিলেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।এই পুজোর বৈশিষ্ট্য হল, কোনো উপকরণ আগে থেকে জোগাড় করা হয় না। যেদিন পুজো হয় সেদিনই বাজার করা হয়।
আরও পড়ুনঃ টোটোর দৌরাত্ম্যে জেরবার বহরমপুরবাসী! হেলদোল নেই প্রশাসনের
ফলে পুজো উপলক্ষে দিনভর উৎসবে মেতে ওঠেন। ঘি মাখন, দই, মিষ্টি সহ একাধিক পদ দেওয়া হয়। পুজো দেখতে ভিড় জমান বহু মানুষ। পাশাপাশি বহরমপুরের সেন বাড়িতেও জন্মাষ্টমী পুজোতে মেতে উঠেছেন পরিবারের সদস্যরা। বহরমপুর সহ মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় ঐতিহাসিক পরম্পরা মেনে জন্মাষ্টমীর উৎসব চলছে।
KOUSHIK ADHIKARY