প্রথমে ঠিক হয়েছিল উন্নত চিকিৎসার জন্য মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে রাস্তাতেই তার মৃত্যু হতে পারত। তাই সেই ঝুঁকি আর নেননি চিকিৎসকেরা। ফলে জঙ্গিপুর মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের স্বল্প পরিকাঠামোর ওপর নির্ভর করে চিকিৎসা চালিয়ে গিয়েছেন চিকিৎসকরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মূল্যবৃদ্ধির আঁচে পুড়ছে মিড ডে মিল! পড়ুয়ারাই বাড়ি থেকে আনছে শাকসবজি
চিকিৎসাতে সাড়াও দিচ্ছিল মঙ্গল। অবশেষে টানা পাঁচ দিনের লড়াই শেষ করে পুরো সুস্থ হয়ে উঠল মঙ্গল। চিকিৎসা পরিষেবা পেয়ে খুশি প্রকাশ করেছেন মঙ্গলের পরিবারের সদস্যরা। অন্যদিকে চিকিৎসকরাও মঙ্গল কে বাঁচাতে পেরে খুশি প্রকাশ করেছেন ।
আরও পড়ুনঃ খবর পেয়েই নাবালিকার বিয়ে রদ করল প্রশাসন
চিকিৎসক সাধন ভক্ত সহ অন্যান্য চিকিৎসক ও নার্সদের অক্লান্ত সহযোগিতার মধ্যে দিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে মঙ্গল। অন্যদিকে ছেলে কে সুস্থ করে বাড়ি ফেরাতে পেরে খুশি মা শিপ্রা মাঝি চিকিৎসক ও নার্সদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
KOUSHIK ADHIKARY