সালারে সভা থেকে ভরতপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হুমায়ুন বলেন, ‘‘আমি বলতে চাই যিনি মহামান্য সভাপতি হয়েছেন, অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আপনি হয়েছেন। আমার কোন ইগো নেই। আপনাকে মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই। আপনাকে আগে মানসিকতা তৈরি করতে হবে। ভরতপুর দুই ব্লকের সমস্ত স্তরের তৃণমূল কর্মীদের মর্যাদা দিতে পারবেন কি পারবেন না? সেই সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতে হবে। আপনি যদি মনে করেন কর্মীদের মানব না, তাদের ঘাড়ে পা দিয়ে চলব আমি বলছি, আপনি রবি রায়কে বলছেন প্রাক্তন। আপনি অপেক্ষা করুন আপনাকে ঐ প্রাক্তন খাতায় তালিকা রাখব। আপনাকে প্রাক্তন করে ছাড়ব।’’
advertisement
আরও পড়ুন: তিন দেশ থেকে আসা অমুসলিমদের নাগরিকত্ব, ভোটের আগেই গুজরাতে ঘুরপথে সিএএ চালু কেন্দ্রের
যদিও ভরতপুর দুই ব্লকের তৃণমূল সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান জানান, বিধায়ক সাহেব কি বলেছেন এটা বিষয় নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুকুলে সৌজন্যে আছি। সকলের কাছে আমার পরিচয় আমি নিষ্ঠা বান কর্মী। আমার জন্য এই কর্মীপদ সবচেয়ে বড় পদ। আমি মোটেই উদ্বিগ্ন না। আমি মোটেই চিন্তিত না বিধায়ক কী বললেন তাতে। আমার জেলা নেতৃত্ব আছেন, তাঁরা যখন গাইড লাইন দেবেন, সেই ভাবে কর্মসূচি পালন করি। কেন জানি না, মালিহাটিতে বুথ ভিত্তিক কর্মীসভা করা হল। অঞ্চল সভাপতি বিহীন তিনি এই সম্মেলন করেছেন। যদিও এই মন্তব্যের পর ফের মুর্শিদাবাদ জেলার রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
কৌশিক অধিকারী