আরও পড়ুন: সেচের জল এক জায়গায় আটকে রাখার চেষ্টা, বারুইপুরে খেপে উঠলেন কৃষকরা
এর পাশাপাশি আছে ইতিহাস ভিত্তিক বইমেলার আয়োজন। এছাড়াও তথ্য চিত্রের মধ্যে দিয়ে মুর্শিদাবাদ জেলার ১২৮ জন মনীষীর জীবন তুলে ধরা হয়েছে দর্শকদের সামনে। আয়োজক কর্তৃপক্ষের মতে ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র দুটি উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। মূলত মুর্শিদাবাদ জেলার ওপর বিভিন্ন গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডের প্রসার ঘটানো ও মানুষের মধ্যে ইতিহাস সচেতনতা বৃদ্ধি করা। আর সেই লক্ষ্য পূরণেই এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
advertisement
বিদ্বতজনদের মতে ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে না বাঁচাতে পারলে কোনও জাতি উঠে দাঁড়াতে পারে না। মুর্শিদাবাদ জেলার একটা বড় অংশ ইতিহাস কেন্দ্রিক। স্বভাবতই পর্যটন মানচিত্রে যদি এই জেলার গুরুত্ব বৃদ্ধি করা যায় ও জেলা পর্যটন কেন্দ্রগুলির যদি আরও বিকাশ ঘটানো যায় তাহলে মুর্শিদাবাদ জেলার অর্থনৈতিক পরিকাঠামো শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলে জানানো হয়েছে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে।
কৌশিক অধিকারী