স্থানীয় ব্যাবসায়ী ও বাসিন্দারা বাঁধা দিতে গেলে সরকারি অনুমতি নিয়েই খোলা হচ্ছে বলে জানায় তারা। বাসিন্দারা পঞ্চায়েতের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারে লাইট ও সোলার প্যানেল খোলার বিষয়ে তাদের কোনও অনুমতি নেই। বাক বিতন্ডার মাঝে দুই দুস্কৃতী চম্পট দিলেও মহম্মদ রাজনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয় স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ নিরাপত্তাকর্মীদের মারধর, সৈদাবাদে জলকল কেন্দ্রের অফিস ভাঙচুর
advertisement
ধৃতকে কান্দি মহকুমা আদালতে পাঠানোর পাশাপাশি, বাকী অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে বড়ঞা থানার পুলিশ। এলাকার বাসিন্দারা জানান, সরকারী ভাবে এই সোলার লাইট লাগানো হলেও কিছু দুস্কৃতীরা দিনের আলোয় এই সোলার লাইট খুলে নিয়ে চুরির চেষ্টা করে। আমাদের বিষয়টি নজরে আসতেই পঞ্চায়েত কে জানাই।পরে জানতে পারি এটি নিজেরা খুলে চুরির চেষ্টা করছিল। আমরা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করব উপযুক্ত তদন্ত শুরু করে দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।
আরও পড়ুনঃ বহরমপুরে দুর্গাপুজোর আগে বর্নাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন
সম্প্রতি তামিলনাড়ুতে সোলার চুরির ঘটনা সামনে আসে। তারপরে বঙ্গের ছোট্ট এলাকা কুলি চৌরাস্তা মোড়ের কাছে এই সোলার প্যানেল খোলার সময় হাতে নাতে পাকরাও করা হল তাদের। যদিও এই ঘটনার পিছনে কারা জড়িত তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন।
Koushik Adhikary