আরও পড়ুনঃ ৪৪ বছর কেউ ছুঁতে পারেনি কাশ্মীরের এই শৃঙ্গকে! অবশেষে ধরা দিল বাংলার পর্বতারোহীকে
সভাধিপতি আসনে বসার জন্য কে এগিয়ে এই নিয়ে জেলা জুড়ে ব্যাপক চর্চাও শুরু হয়েছে। সকলেই নিজের নিজের পছন্দের প্রার্থীকে সভাধিপতি পদের জন্য এগিয়ে রাখছেন। তবে, জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, দল যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটাকেই মেনে নিতে হবে সকলকে। তাই, কে এগিয়ে কে পিছিয়ে তাঁর থেকে বড় প্রশ্ন সব দিক থেকে সমস্ত গুণে যে প্রার্থী এগিয়ে রয়েছে তাঁকেই সভাধিপতি করতে পারে রাজ্য প্রতিনিধিরা।
advertisement
ইতিমধ্যে জয়ী চারজন তৃণমূলের মহিলা এসসি প্রার্থীদের জীবন পঞ্জিকা-সহ দলে তাদের কাজকর্ম নিচু স্তরের দলীয় কর্মীদের সঙ্গে ব্যবহার সহ বিভিন্ন বিষয়গুলি রাজ্য স্তরে পাঠানো হয়েছে। সমস্ত দিক বিচার করেই সভাধিপতি আসনে বসানো হবে বলে জানান মালদহ জেলার তৃণমূলের নেতারা।
মালদহ জেলা পরিষদের মোট ৪৩ টি আসনের মধ্যে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস জয়ী হয়েছে ৩৪ টি আসনে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে তৃণমূল। তারাই এবার জেলা পরিষদের নতুন ভোট গঠন করবে। ৩৪টি আসনের মধ্যে চারটি আসনে মহিলা এসসি প্রার্থী জয়ী হয়েছে। তা না হলেন ইংরেজবাজার ব্লকের লিপিকা বর্মন ঘোষ, গাজলের সাগরিকা সরকার, মানিকচকের কবিতা মন্ডল ও রতুয়ার মঙ্গল চৌধুরী। এই চারজনের মধ্যে একজনই এবার মালদহ জেলা পরিষদের সভাধিপতি পদে বসতে চলেছেন। তবে চারজনের মধ্যে কে এগিয়ে তা এখনো পরিষ্কার নয় জেলা নেতৃত্বের কাছে। জয়ী চারজন প্রার্থীরাও নিজেদেরকে এগিয়ে রাখছেন সভাধিপতি পদের জন্য। তবে শেষ পর্যন্ত দলের সিদ্ধান্তই সকলকে মেনে নিতে হবে বলে মতামত জয়ী প্রার্থীদেরও।
হরষিত সিংহ