২০১৭-১৮ সালে তৈরি করা হয় কাশিমপুর গ্রামের অঙ্গনওয়াড়ী শিশু আলয়ের ঘর। এম জি এন আর জি এস ও বি সি ডাব্লু দুই তহবিল থেকে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা ব্যয় তৈরি করা হয় একটি ঘরটি। অভিযোগ এত টাকার দিয়ে তৈরি করা ঘর চার বছর যেতে না যেতেই ভেঙে পড়ছে। তাতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দারা। অভিভাবক ও স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাসংস্থা সঠিক ভাবে কাজ না করে টাকা নয় ছয় করেছে। তারই জেরে চার বছরের মধ্যে ঘর ভেঙে পড়তে শুরু করেছে। আমরা বিষয়টি প্রশাসনকে জানিয়েছি।
advertisement
আরও পড়ুন Durga Puja 2022: ভুবন বাদ্যকরের কাঁচা বাদাম এবার দুর্গাপুজোর থিমে! চমক মালদহের মণ্ডপে
ঘরের অবস্থা দিনের পর দিন খারাপ হতে থাকায় বর্তমানে নিয়মিত খোলা আকাশের নিচেই চলছে রান্না। বৃষ্টি উপেক্ষা করে খোলা আকাশের নিচে রান্না হওয়ায় অঙ্গনওয়াড়ী কর্মীদেরও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে জ্বালানি। কারণ এখনও এই অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে রান্না হয় উনুনে। খোলা আকাশের নিচে রান্না হওয়ায় খাবারের মধ্যে নানান নোংরা পড়ে যাওয়ার ও সম্ভাবনা থাকছে।
আরও পড়ুন North 24 Parganas News: এ এক অদ্ভুত অ্যাম্বুলেন্সের গল্প! শুনলে চমকে যাবেন!
ওই শিশু আলয়ে দায়িত্বে থাকা কর্মী কুন্তী বর্মন বলেন, খোলা আকাশের নিচে রান্না করতে হচ্ছে এবং ঘরের মধ্যে বাচ্চাদের ক্লাস করানো যাছে না ৷যদি কোন কারণে ভেঙ্গে পরে ঘর, কোনও বাচ্চার কোন ক্ষতি হয় তার দায় কে নেবে। এবিষয়ে বামনগোলা বিডিও রাজু কুন্ডু বলেন, এই রকম কোন খবর আমার কাছে এখনও আসেনি৷ যদি এমন কোন ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হবে।
হরষিত সিংহ