অসাধু ব্যাবসায়ী বা ফড়েরা যাতে বন্ড সংগ্রহ করতে না পারে, তার জন্য এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। একদিনেই জেলার সমস্ত হিমঘর থেকে কুপুন বিলি করা হয়েছে। মালদহের গাজোল ও পুরাতন মালদহ ব্লকে সব থেকে বেশি আলু চাষ হয়। এ ছাড়াও জেলার হবিবপুর, বামনগোলা ও রতুয়া ব্লকে আলু চাষ হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা প্রবীর চট্টোপাধ্যায়, ব্যাপক শোরগোল হুগলিতে
মালদহে মোট ১৫টি হিমঘর রয়েছে। সেগুলিতে কৃষকেরা আলু মজুত করে রাখেন। তারমধ্যে গাজোল ব্লকেই রয়েছে পাঁচটি হিমঘর। প্রতিবছর হিমঘরে আলু মজুত করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় কৃষকদের। চাষিদের বন্ড না দেওয়ার অভিযোগ পর্যন্ত ওঠে। তাই এ বছর থেকে প্রকৃত কৃষকদের মধ্যে বন্ড বিলি করতে আগে থেকেই কুপন বিলি করা হল। এখনও আলু উৎপাদন হয়নি। মাঠেই রয়েছে আলুগাছ। আর কয়েক সপ্তাহ থেকে আলু উঠতে শুরু করবে। তাই আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে প্রশাসনের।
সরকারি ভাবে ঘোষণা করা হয়েছে কুপন ছাড়া কোনও কৃষক আলুর বন্ড সংগ্রহ করতে পারবে না। আলুর বন্ড সংগ্রহ করার সময় আঁধার কার্ড ও ভোটার কার্ডের জেরক্স কপি জমা দিতে হবে। বন্ড সংগ্রহের সময় কৃষকদের বস্তা প্রতি ১০ টাকা করে অগ্রিম দিতে হবে।
হরষিত সিংহ