যদিও স্থানীয়দের অভিযোগ, শুধু ওই ৬ জন নন। এলাকায় অন্তত ২০ জনের কাছ থেকে ৮ থেকে ১০ লক্ষ করে টাকা নেওয়া হয়েছে। তারা মাদ্রাসায় কাজ করেছেন দেখিয়ে আদালতে মামলা করে ঘুরপথে তাদের কমিটি নিয়োগ করেছে বলে অভিযোগ। এ নিয়ে স্থানীয়রা একাধিকবার মাদ্রাসা কতৃপক্ষের কাছে নথি চাইলেও তা দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া গত ছয় বছর ধরে সেখানে নির্বাচন হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জাতীয় সড়কের টোল প্লাজায় রক্তদান শিবির, অনেকেই এগিয়ে আসলেন রক্তদানে
ফলে ওই কমিটি অবৈধ বলেও বিক্ষোভ কারীদের দাবি। স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, উচ্চ মাধ্যমিক ওই মাদ্রাসায় পড়ুয়ার সংখ্যায় প্রায় ১৮০০। সরকারি বিধি না মেনে তাদের কাছে থেকে বাড়তি ফি আদায় করা হচ্ছে। যার কোনও হিসেব নেই। মিড ডে মিলের টাকাও নয়ছয় করা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ গ্রামে ঢোকার রাস্তা যেন কাদামাখা পুকুর! ক্ষোভ গ্রামবাসীদের, নির্বিকার প্রশাসন
কমিটির সম্পাদক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যোগসাজসে দুর্নীতি করছেন বলে অভিযোগ। যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক থেকে পরিচালন কমিটির সম্পাদকের।
Harashit Singha