আগষ্ট মাসে সব থেকে বেশি পাখি দেখা যায়। এখানে পাখিগুলো বাসা তৈরি করে থাকে। সেখানে ডিম দেয়। বাচ্চা ফুটিয়ে আবার ফিরে চলে যায়। বন দফতরের কর্তারা জানান, এক একটি বাসায় তিন থেকে চারটি করেবাচ্চা হয়। বাচ্চা একটু বড় হয়ে উড়তে শিখলেই চলে যায়। সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে থেকে যেতে শুরু করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ তিন বছরেও তৈরি হয়নি সাবওয়ে! রথবাড়ি রেলগেটে ঝুঁকির পারাপার সাধারণ মানুষের
প্রতিবছর বন দফতরের উদ্যোগে এই শামুকখোল পাখির সুমারি করা হয়। গত বছর আদিনা ফরেস্টে প্রায় ২৪ হাজার শামুকখোল পাখির দেখা মিলেছিল। এই বছর সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম দিকে বন দফতরের উদ্যোগে পাখি সুমারি করা হবে। বন দপ্তরের কর্তাদের অনুমান গত বছরের তুলনায় এ বছর পাখির সংখ্যা আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে।
আরও পড়ুনঃ ভয়ঙ্কর অবস্থা! কিছুক্ষণের বৃষ্টিতে জলে ভাসছে মালদহ হাসপাতাল!
বর্তমানে নিয়মিত পাখিদের দেখভাল ও অন্য কোন সমস্যা যাতে না হয় সে বিষয়ে নিয়মিত নজরদারি চালাচ্ছেন আদিনা ফরেস্টের বন কর্মীরা। পর্যটকাও যাতে সুষ্ঠুভাবে পাখি দেখতে পারেন সে ব্যবস্থাও করা হয়েছে বন দফতরের পক্ষ থেকে।
Harashit Singha