উচ্ছ্বসিত পর্যটনশিল্পের সঙ্গে যুক্তরা পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে (mamata banerjee) ধন্যবাদ জানান। তাঁরা জানান, ডুয়ার্সে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছেন বহু পর্যটক। তাঁদের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে সরকারের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এছাড়াও পাহাড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে পর্যটকদের আনাগোনা। তাঁদের জন্য খুলে গিয়েছে পাহাড়ের আকর্ষণীয় সব পর্যটনস্থল। সবমিলিয়ে টিকাকরণের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে কর্মীরা।
advertisement
বিভিন্ন রিসর্ট ও হোটেলের কর্মীদের টিকাকরণ হযেছিল, তবে কয়েকজনের টিকা বাকি ছিল। অবশেষে ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের দ্বারা তাঁরা উপকৃত হলেন। এদিন উপস্থিত ছিলেন পর্যটনকর্মী থেকে শুরু করে স্টেকহোল্ডার, ব্যবসায়ী, স্বাস্থ্যকর্মী সহ মৈনাক ট্যুরিস্ট লজের কর্তৃপক্ষ।
এ প্রসঙ্গে হিমালায়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্কে সম্পাদক সম্রাট সান্যাল বলেন, 'সমস্ত পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত স্টেকহোল্ডারদের অতিদ্রুততার সঙ্গে টিকা (corona vaccine) দেওয়ার ব্যবস্থা কথা গত ৪ জুন নবান্নে এক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(mamata banerjee) ঘোষণা করেন। এরপরই রাজ্যের পর্যটন দপ্তরে উদ্যোগে ট্যুরিজম ওয়ার্কারদের টিকাকরণ কর্মসূচি। শিলিগুড়িতে সেই কর্মোদ্যোগ ১৯ জুন থেকে শুরু হয়। এদিনও একই লহমায় সেই কর্মসূচি চলছে। তবে পরিমাণ যথেষ্ট কমে এসেছে। অর্থাৎ অংকটা পরিষ্কার যে পর্যটনকর্মীদের অধিকাংশই কোভিডের টিকা (corona vaccine) পেয়ে গিয়েছে। তবুও আমরা রিমোট এলাকাগুলিতে খোঁজ চালাচ্ছি যদি কেউ বাকি রয়ে গিয়েছে কিনা। সকলকে অতি শীঘ্রই ভ্যাকসিনের আওতাভুক্ত করা হবে।'
ভাস্কর চক্রবর্তী