এদিনের কর্মসূচিতে সন্দীপ ঘোষাল, ক্লাবের সভাপতি শিবশঙ্কর সরকার, ক্লাবের সম্পাদক রাকেশ গর্গ, প্রজেক্ট চেয়ারম্যান নবীন আগরওয়াল, প্রাক্তন সভাপতি বিকাশ ডুঙ্গারওয়াল এবং জ্যোতি দে সরকার উপস্থিত ছিলেন।
এদিন রোটারি ক্লাব অফ শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটনের সভাপতি শিবশঙ্কর সরকার বলেন, 'আমাদের ডিস্ট্রিক্ট ৩২৪০ রোটারি ক্লাবের ফুড ব্যাঙ্কের তরফে এর আগেও অনেক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়। দুঃস্থ ও করোনায় আক্রান্ত পরিবারের পাশে সবসময় দাঁড়ানোর চেষ্টা করে রোটারি ক্লাব। এদিনও আমরা ৬০০ বিস্কুটের প্যাকেট বিধায়কের হাতে তুলে দিই। আগামী দিনেও আমরা এরকম কাজ করে যাব।'
advertisement
শিবশঙ্করবাবুর সুরে সুর মিলিয়ে রোটারি ক্লাব অফ শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটনের সহ-সভাপতি জ্যোতি দে সরকার অবশ্য বলেন, 'এখন কঠিন সময়। আর মানুষের ধর্ম বিপদে সকলের পাশে দাঁড়ানো। আমরা রোটারি ক্লাবের পক্ষ থেকে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছি। অনেকটা পথ এলেও, এখনও অনেকটা পথ অতিক্রম বাকি। আমার বিশ্বাস আমরা সকলে মিলে যদি এগিয়ে আসি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, তবে যত কঠিন ব্যাধিই হোক আর শক্তিশালী বিপদ; আমরা সকলে সেই ঝড় উতরে যেতে পারব।'
রোটারি ক্লাবের এই উদ্যোগকে প্রশংসা এবং ধন্যবাদ জানিয়েছেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। এদিন শঙ্করবাবু বলেন, 'শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন রোটারি ক্লাব এর আগেও বহুবার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে। আজও তার ব্যতিক্রম কিছু হল না। তাঁরা এদিন ৬০০ প্যাকেট বিস্কুট আমার হাতে তুলে দেয়।' তিনি আরও বলেন, 'এই বিস্কুটের প্যাকেট গুলি আমি বিভিন্ন দুঃস্থ পরিবারের হাতে তুলে দেব। ইচ্ছে আছে স্থানীয় কোন অনাথ আশ্রমের শিশুদের হাতে এই বিস্কুটের প্যাকেটগুলো তুলে দেওয়ার।'
এদিন শঙ্করবাবু জানান, তিনি এবং তাঁর দল অর্থাৎ ভারতীয় জনতা পার্টি প্রত্যেকদিন শহরের ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিকে জীবানুমুক্তকরণের কাজ করে চলেছেন। পাশাপাশি, বিভিন্ন সময়ে কমিউনিটি কিচেনের কাজও চলছে জোরকদমে বলে জানান শিলিগুড়ি বিধানসভার নবনির্বাচিত এই বিজেপি বিজেপি বিধায়ক।