করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যে হারে সংক্রমণ বেড়েছিল তাতে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল গোটা দেশ তথা রাজ্যের মানুষ। করোনাকে (coronavirus) আটকাতে বহু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পরিকাঠামো এতটাই দুর্বল ছিল দেশ তথা রাজ্যের সেখানে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর মিছিলে পরিণত হয়েছিল দেশের বিভিন্ন রাজ্য তথা পশ্চিমবঙ্গে।
অক্সিজেনের অভাব বেদের অভাব যার কারণে বহু মানুষের পরিবার-পরিজনরা মৃত্যুর মুখ দেখে ছিল। তবে সংক্রমণ কমলেও আশঙ্কা কমায় আশা মনে হয় অনেকটাই কম। দ্বিতীয় ঢেউয়ে করোনা (coronavirus) সংক্রমণ আটকাতে যা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে তা কার্যকর হয়েছিল। যে হারে সংক্রমণ বেড়েছিল তাতে অনেকটাই সংক্রমনের রাস টেনেছে। রাজ্যের বিভিন্ন জেলাকে পেছনে ফেলে উত্তর ২৪ পরগনায়-ই ছিল শীর্ষস্থানে।
advertisement
তবে গতকালের থেকে তুলনায় অনেকটাই কমলো করোনা সংক্রমণ। জেলায় ১০০ -এর নিচে নামল করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘন্টায় উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৯৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় সুস্থ হয়েছে ৯১ জন। মৃত্যুর সংখ্যা চার।
যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে আশঙ্কা সেই তৃতীয় ঢেউয়ের। তবে কি দেশ তথা রাজ্যে আছে পড়ল করোনার তৃতীয় ঢেউ! এমনই প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। চিকিৎসকদের মতে সেপ্টেম্বর মাসের শেষে অথবা অক্টোবরের মাঝামাঝি দেই করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কা যথেষ্ট বেশি দেশে। ইতিমধ্যেই তৃতীয় ঢেউকে ( Thirdwaveofcorona) আটকাতে টিকাকরণকে(vaccine) জোর দিয়েছে সরকার।
চিকিৎসকদের মতে সংক্রমণ আটকাতে একমাত্র উপায় টিকাকরণ। তবে যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে আশঙ্কায় রয়েছে সাধারণ মানুষ থেকে চিকিৎসক মহল। তৃতীয় ঢেউয়ে আশঙ্কা শিশুদের সংক্রমনের বেশি। ১৮ বছরের নিচে চলছে তাদের ট্রায়াল। চিকিৎসকদের মতে করোনা থেকে বাঁচতে হলে মেনে চলতে হবে করোনা বিধি। মাস্ক স্যানিটাইজার বাধ্যতামূলক। এখন দেখার এত কিছু মানায় মেনে নেওয়ার পরেও কি আছে পড়বে করোনার তৃতীয় ঢেউ তারিখ আশঙ্কায় পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে গোটা দেশ।
রাতুল ব্যানার্জি