জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই এনিয়ে বর্ধমান শহরের আবাসনের কর্তপক্ষের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছে পুলিশকর্তারা। দু দফায় হয়েছে বৈঠক। এমনকি হোটেলের মালিকদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন তাঁরা। শহরে কারা থাকছে বা কারা আসছে এ যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এমনকি শহরের গুরুতবপূর্ণ জায়গায় লাগানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা।
পুলিশ সূত্রে খবর, কারা থাকছেন কথা থেকে আসছেন যাবতীয় তথ্য হোটেল বা আবাসনের মালিকদের দিতে হবে।
advertisement
প্রসঙ্গত, পুলিশের তরফে দেওয়া হয়েছে একাধিক নির্দেশিকা, আবাসন মালিকদের ভাড়াটিয়াকে দিয়ে কেওয়াইসি ফর্ম পূরণ করিয়ে ছবি সমেত জমা দিতে হবে থানায়। এছাড়াও নতুন ফ্ল্যাট কিনলে বা ভাড়ায় এলে একই ফর্ম পূরণ ক রাতে হবে বাড়ির মালিককে। এই কাজ করতে হবে মালিককে। আবাসনে ঢোকা ও বেরোনোর জায়গায় বিশেষ নজর দিতে হবে। ভাড়া যিনি থাকবেন তাঁর গতিবিধির উপর রাখতে হবে নজর। আবাসনের সিঁড়ি, লিফ্ট বা দরজায় সিসি ক্যামেরা লাগাতে হবে আবাসনের মালিকদের।
আমরা কেউই ঘর ভাড়া দেওয়ার সময় দেখি না তেমন কিছুই। ভাড়া দেওয়ার পর সামনে আসে চাঞ্চল্য কর ঘটনা। যার জেরে বিপদে পরতে হয় আমাদের। এর আগেও লক্ষ্য করা গেছে আবাসনে র বহু ঘটনা। তবে এবার চলতি মাসের নিউটাউনের গ্যাংস্টার এর ঘটনা টনক নরিয়ে সকলকে। তৎপর হয়েছে প্রশাসন। তাই এবার করা হাতে আবাসনে বা হোটেল গুলিতে আসা মানুষদের উপর বিশেষ নজর দিতে চাইছে। তবে প্রশাসন তৎপর হলেই হবে, সতর্ক হতে হবে আবাসনের বা হোটেলের মালিকগুলিকেও।






