ডাক্তারি ভাষায় এই মনের রোগের নাম পিস্তানথ্রোফোবিয়া। কাউকে বিশ্বাস করতে না পারা থেকেই এই সমস্যার তৈরি হয়। ধরুন এই মুহূর্তে আপনি আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছেন। হঠাৎ দেখলেন আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত। এবার আপনি হয়তো ভাবলেন নির্ঘাত অন্য কারোর সঙ্গে প্রেম করছে। সঙ্গে সঙ্গেই তার সোশ্যাল মিডিয়া চেক করে দেখলেন। এমনকী বারবার কোনও ছবির কমেন্টস পড়ে বোঝার চেষ্টা করছেন কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায় কিনা। এখান থেকেই পরে শুরু হয় বিপত্তি।
advertisement
আরও পড়ুন: লিচুর মতোই দেখতে! লিচু নয় এই ফল! রয়েছে হাজারও উপকারিতা, কোথায় পাবেন জেনে নিন
আরও পড়ুন: পেটেই কেন সবচেয়ে বেশি মেদ জমে? নিমেষে কমাবেনই কী ভাবে? সহজ টিপসেই ঝটপট কাজ
সবসময় প্রমাণ চাইবেন না। সঙ্গীকে বিশ্বাস করতে শিখুন। সংশয়, অবিশ্বাস কোনও সম্পর্কেই কাম্য নয়। এখান থেকেই পরবর্তীতে পিস্তানথ্রোফোবিয়া শুরু হয়। সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে কোনও মানুষকে বিচার করবেন না। কারণ সত্যি মিথ্যে সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে বোঝা যায় না। এছাড়াও অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার আপনাকে অন্যদের থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত আশা কখনই রাখবেন না কারও প্রতি তাহলেই ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
পিয়া গুপ্তা