রেস্তোরাঁর কর্নধার দিবাকর চন্দ জানান, “এই রেস্তোরাঁর মধ্যে যেকোনও মানুষ খুব সহজেই আসতে পারবেন। জেলা সদর শহরের তোর্সা নদীর বাঁধের ধরে রয়েছে এই জায়গা। দূর-দূরান্তের বহু মানুষ আসছেন এই জায়গায়। এখানে শীতের সময় বনভোজন এবং বোনফায়ার করার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া রয়েছে রকমারি ফাস্টফুড থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের খাবার। তবে সবটাই পাওয়া যাচ্ছে একেবারে কম দামে। যা যেকোনও মানুষ খুব সহজেই কিনতে পারবেন। এবং প্রকৃতির মাঝে খাবারের মজা উপভোগ করতে পারবেন।”
advertisement
আরও পড়ুনঃ দিনে মাত্র ১৫ মিনিট…! ঘরোয়া ৩ কাজেই শক্তিশালী ফুসফুস, শুষে নেবে সব ‘বিষ’! বদলে যাবে জীবন
রেস্তোরাঁয় বেড়াতে আসা এক গ্রাহক সোহম দেব জানান, “শহর থেকে অনেকটা দূরে নয়। শহরের একেবারেই কাছে রয়েছেই রেস্তোরাঁ। যাহা ইতিমধ্যেই বহু মানুষের মন আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বহু মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকছে এখানে।” রেস্তোরাঁয় আসা গ্রাহক মৌমিতা গুপ্ত জানান, “জেলার মানুষের পাশাপাশি জেলার বাইরের মানুষেরাও এখানে আসছেন সময় কাটাতে। স্বল্প সময়ে বেশ অনেকটাই প্রসিদ্ধ হয়ে উঠেছে এই জায়গাটি। শীতের আমেজে পর্যটকদের আনাগোনা আরও অনেকটাই বাড়বে।”
আরও পড়ুনঃ খালি পেটে খুবই উপকারি চিয়া সিড ভেজানো জল! কিন্তু ভুলেও কখনও ছুঁয়ে দেখবেন না ‘এঁরা’! শরীরের বড় ক্ষতি
তবে এই রেস্তোরাঁর আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল, এখানে ব্যবহার করা প্লাস্টিক দ্রব্য কর্তৃপক্ষ ফেলে না দিয়ে। সেটা দিয়েই রেস্তোঁরার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছেন। ফলে প্লাস্টিকের বোতলে বালি ভরে সেগুলি সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। এছাড়া কাগজের ব্যবহার কমাতে কিউআর কোডের মাধ্যমে মেনু কার্ড তৈরি করা হয়েছে। যেটি স্ক্যান করলেই এই রেস্তোরাঁর মেনু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন সকলে। তাই এই সমস্ত বিষয় আরও বহু পর্যটকদের আকর্ষণ করছে এই রেস্তোরাঁর দিকে।
Sarthak Pandit