আরও পড়ুনঃ মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে করুন এই কাজগুলি, ঝড়ের গতিতে কাজ করবে আপনার মাথা
এক নামিদামি বুটিকের কর্ণধার অভিজিৎ সাহা জানান, ”দীর্ঘ সময় ধরে মহিলাদের ও পুরুষদের বুটিকের জিনিসের প্রতি আগ্রহ ধীরে ধীরে বাড়ছে। যার ফলে বর্তমানে কোন অনুষ্ঠান কিংবা পার্বণ আসলে সকলেই ভিড় জমায় বুটিকের দোকানে। কারণ, এখানের ডিজাইন ও কনসেপ্ট সম্পূর্ন আলাদা হয়ে থাকে। অন্যান্য দোকানে যেমন এক জিনিস বহু থাকে। তবে বুটিকের ক্ষেত্রে সেই বিষয়টি থাকে না। একটা এক্সক্লুসিভ বিষয়টি লক্ষ্য করা যায় বুটিকের জিনিসে ক্ষেত্রে। যার ফলে সকলেরই চাহিদা থাকে বুটিকের জিনিসের প্রতি।”
advertisement
বুটিকের দোকানের এক গ্রাহক জয়তী সাহা জানান, “বেশ অনেকটাই সময় হয়ে গিয়েছে তিনি বুটিকের জিনিস কিনে থাকেন। তবে তাঁর নতুন বছরে বুটিকের জিনিসের মধ্যে বেশি পছন্দ হাতে সেলাই করা কিংবা হাতে প্রিন্ট করা জিনিস। যা খুব সহজেই সকেলে নজর আকর্ষণ করে। তবে এই জিনিস গুলি ছাড়াও আরোও বেশ কিছু কুর্তা ও অন্যান্য ড্রেস রয়েছে না অন্যান্য ছোট মেয়েদের কিংবা মাঝ বয়সীদের বেশ পছন্দ হবে। তাই বুটিকের জিনিসের প্রতি সকলেরই একটা আলাদা আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় সবসময়।”
বুটিকের জিনিস বিক্রেতা লক্ষ্মী দত্ত জানান, “বুটিকের জিনিসের দাম একেবারেই বাজেটের মধ্যে থাকে সকলের। তবে দাম শুরু হয় ৮০০ টাকা থেকে। তবে ১২০০০ টাকার জিনিসও রয়েছে বুটিকের মধ্যে। মূলত ব্র্যান্ডেড পোশাকের বাজারে হারিয়ে যেতে বসা বাংলার নিজস্ব শিল্পকে নতুনভাবে বাঁচিয়ে তুলছেন এই সমস্ত বুটিক শিল্পীরা। যারা খুব সহজেই নিজেদের ভাবনা দিয়ে ট্রেডিং ফ্যাশন তৈরি করেন, যা সকলের পছন্দ হয়।” তাই সাধারণ জামাকাপড়ের দোকানের চাইতে বুটিকের জিনিসের প্রতি আগ্রহ বেশি থাকে বাজারের ক্রেতাদের। ক্রেতারা অনন্যা দোকানের চাইতে বুটিকের দোকান গুলিতেই বেশি ভিড় জমান।
Sarthak Pandit