দোকানের কর্ণধার শশীকান্ত রায় জানান, তিনি আগে এই খাবার তৈরি করতে পারতেন না। সবার আগে এই খাবারটি দেখেন অন্য একটি জায়গায়। পরে তিনি বাড়িতে এসে এই ইডলি বাড়িতেই সবার আগে বানান। সেই ইডলি তিনি তাঁর বাড়ির আশেপাশের লোকেদের খাওয়ান। তাঁদের কাছ থেকে তিনি প্রচুর প্রশংসা পান। ঠিক সেখান থেকেই তাঁর এই যাত্রাপথ শুরু। সব ক্রেতা তাঁর তৈরি ইডলি খেয়ে দারুণ প্রশংসা করেন। তবে তিনি দাম রেখেছেন সকলের সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ১০ টাকায় একটি ইডলি বিক্রি করেন তিনি। কোচবিহারের রাস্তায় দক্ষিণের এই খাবার কোথাও পাওয়া যেত না আগে। তাই সন্ধ্যা নামলেই অনেক মানুষের ভিড় জমতে শুরু করে তাঁদের এই দোকানে। যাঁরা একবার এই ইডলি খাচ্ছেন, তাঁরা প্রতিদিনই আসছেন এই ইডলি খেতে।”
advertisement
আরও পড়ুন : জলখাবারেই ২৭৫ পদ! মাঝরাতের মেনু ৮৫ রকম খাবার! অনন্ত-রাধিকার প্রাক বিয়ের অনুষ্ঠানে রাঁধবেন ৬৫ জন রন্ধনশিল্পী
দোকানে আসা দু’জন ক্রেতা অভীক বর্মণ ও অভিপ্রিয়া পাল জানান, “দক্ষিণের এই জনপ্রিয় খাবার ইডলি আগে কোচবিহারে সেরকম ভাবে রাস্তার দোকানে মিলত না। তবে এই নতুন দোকানে খুবই ভাল মানের ইডলি পাওয়া যাচ্ছে। দাম রয়েছে সকলের সাধ্যের মধ্যেই। ইতিমধ্যেই বহু ক্রেতারা এই দোকানের খাবারের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন দোকানে।”
কোচবিহারের খাদ্যরসিকদের জন্য এই নতুন খাবারের দোকান আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বহু মানুষ দূর থেকেও আসছেন এই দোকানের ইডলির স্বাদ নিতে। সন্ধ্যা নামলেই ছোট থেকে বড় বহু মানুষকে দেখা যাচ্ছে এই দোকানে।