ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, ঠান্ডা-গরম থেকে বাঁচতে সাধারণ মানুষকে গরম জল খাওয়াতেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। শুধু তাই নয়, শরীর ঢাকা মোটা জামা পড়ার কথাও জানান তিনি। শীতের রাতে কোথাও বেরোলে অবশ্যই মাথা কান ভালভাবে ঢেকে চলা উচিত। ঘরোয়া কিছু টোটকা যেমন আদা, মধু, তুলসি পাতা এ ধরনের উপাদান বানিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। সকাল হলেই গরম জলে দিয়ে গার্গেল করলে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে গলার ইনফেকশন। রোগীর এলার্জির ধাঁচ থাকলে এবং ধুলোবালির মধ্যে বাইরে বেরোলে অবশ্যই মাস্ক পড়া উচিত।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘বড় লোকের বিটি লো’ গানের লেখক রতন কাহার! চরম অভাবে দিন কাটছে! লিখলেন নতুন গান
পাশাপাশি এলার্জি বাড়ে এমন ধরনের খাবার যেমন বেগুন, পুঁইশাক, চিংড়ি মাছ, ডিম ইত্যাদি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। চা পান করলে সেই চায়ের মধ্যে আদা অথবা গোলমরিচ মিশ্রণ করে খেলে কাশি থেকে একটু রেহাই মেলে। ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া কখনওই কোনও অ্যান্টিবায়োটিক নিজে থেকে খাওয়া উচিত নয়। প্রথমে খানিক ঘরোয়া টোটকা এবং সাবধানতা অবলম্বন করে চললেই এই আবহাওয়ায় ঠান্ডা গরমের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্তু রোগীর বাড়াবাড়ি হলে অবশ্যই দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত!
সুরজিৎ দে