TRENDING:

IIT Kharagpur: পরাধীন ভারতবর্ষে হিজলি ডিটেনশন ক্যাম্প, প্রযুক্তিবিদ্যার প্রাণকেন্দ্র, জানেন নেপথ্যে ইতিহাস

Last Updated:

IIT Kharagpur: আইআইটি খড়গপুরের অনেক কৃতি ছাত্র-ছাত্রী নিজেদের প্রতিষ্ঠা শুধু নয়,এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেরাই হয়েছেন চাকরিদাতা। সারা ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীর কাছে অন্যতম প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়্গপুর।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর: পরাধীন ভারতবর্ষ থেকে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির মত প্রযুক্তিবিদ্যার প্রতিষ্ঠান গড়ার জন্য প্রস্তুতি শুরু হয়। উত্তর দক্ষিণ এবং পূর্ব পশ্চিম ভারতে এই ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ার জন্য সরকার কমিটির উদ্যোগী হয়। তবে তেমন কোনও জায়গা না পাওয়া যাওয়াতে সর্বপ্রথম বেছে নেওয়া হয় হিজলি ডিটেনশন ক্যাম্প। আজ থেকে প্রায় ৭৫ বছর আগে, রেল নগরীতে শহীদ ভবন থেকে পথচলা শুরু করে প্রাচীনতম এই প্রতিষ্ঠানটি। সারা ভারতবর্ষে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠা পায় ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি যা আইআইটি নামে পরিচিত। ভারতবর্ষের সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় এই প্রতিষ্ঠান।
advertisement

আরও পড়ুনঃ ১ মাসে মারকাটারি ফিগার! করতে হবে না ডায়েট বা জিম! জাস্ট এই কাজেই কেজি কেজি মেদ ঝরে পড়বে!

শুধু তাই নয় সামান্য কয়েকজন ফ্যাকাল্টি ও হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শুরু হয় পথ চলা। এখন সারা বিশ্বের কাছে এক পরিচিত নাম আইআইটি খড়গপুর। ১৯৫১ সালে পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুর শহরে প্রতিষ্ঠা পায় ভারতবর্ষের অন্যতম এবং প্রাচীনতম প্রযুক্তিবিদ্যার প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়গপুর। বিভিন্ন জায়গায় জায়গা খোঁজা হলেও, পরবর্তীতে হিজলি ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে শুরু হয় এই প্রতিষ্ঠান। ছোট্ট চারাগাছ থেকে আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে আইআইটি। একাধিক বিভাগ, ম্যানেজমেন্ট স্কুল, একাডেমি অফ এক্সিলেন্স, একাধিক ল্যাবরেটরি, তৎসহ একাধিক কৃতি ছাত্র-ছাত্রী, গবেষক, অধ্যাপক-অধ্যাপিকারা সারা পৃথিবীর কাছে সুখ্যাতি এনে দিয়েছে আইআইটি খড়্গপুরের। মাত্র তিনটে বিভাগ নিয়ে শুরু হওয়া আইআইটি খড়্গপুরে এখন কয়েক হাজার কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা অন্যতম প্রাণকেন্দ্র এই ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। এই প্রতিষ্ঠান থেকে সম্মানের সঙ্গে নিজেদের কৃতিত্ব সারা পৃথিবীর কাছে প্রতিষ্ঠিত করেছেন কৃতিরা।

advertisement

আরও পড়ুনঃ

View More

তবে কেন এত প্রাচীন এই প্রতিষ্ঠান? কীভাবে প্রতিষ্ঠা পেল আইআইটি খড়্গপুর? প্রসঙ্গত ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভের আগে থেকেই ১৯৪৬ সাল থেকেই ভারতবর্ষে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিমে এলাকায় প্রযুক্তিবিদ্যার শিক্ষাদানের জন্য বিশেষ প্রতিষ্ঠান তৈরি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।এই সরকার কমিটি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির মতো ভারতেও উচ্চতর কারিগরি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের সুপারিশ করে। সেই মত বিভিন্ন জায়গায় প্রতিষ্ঠান গড়ার জন্য পর্যবেক্ষণ করা হলেও, ১৯৫১ সালে আগস্টে খড়গপুর শহরে হিজলি বন্দী নিবাস থেকে প্রথম শুরু হয় আইআইটি খড়্গপুরের পথ চলা। মাত্র তিনটি বিভাগ দিয়ে শুরু হয় ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, খড়্গপুরের প্রথম দিন।

advertisement

আরও পড়ুনঃ ভয়ঙ্কর এই ৪ খাবার ভুলেও মুখে তুলবেন না! শরীর হবে কোলেস্টেরলের ‘আখড়া’, যে কোনও সময় হতে পারে হার্ট অ‍্যাটাক

বর্তমানে ২১ টি ডিপার্টমেন্ট, একাধিক টেকনোলজি স্কুল, সেন্টার ফর একাডেমি অফ এক্সিলেন্স সহ একাধিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে আইআইটিতে। আইআইটি খড়গপুর থেকেই নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন একাধিক কৃতি ছাত্র-ছাত্রী। নিজেদের প্রতিষ্ঠা শুধু নয়, আইআইটি খড়গপুর থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেরাই হয়েছে চাকরিদাতা। সারা ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীর কাছে এক অন্যতম প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়্গপুর।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বাংলায় বসেই দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শন! আসানসোলবাসীর জন্য দারুণ চমক
আরও দেখুন

 রঞ্জন চন্দ 

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
IIT Kharagpur: পরাধীন ভারতবর্ষে হিজলি ডিটেনশন ক্যাম্প, প্রযুক্তিবিদ্যার প্রাণকেন্দ্র, জানেন নেপথ্যে ইতিহাস
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল