ব্যবসায়ীরা জানান, তারা প্রস্তুত পর্যটকদের স্বাগত জানাতে। জলদাপাড়ায় এ বছর নতুন আকর্ষণ হাতি সাফারি। হাতি সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে জঙ্গল এলাকায়। জলদাপাড়ার মূল আকর্ষণ হাতি সাফারি। এই হাতি সাফারি মূলত হলং এলাকা থেকে এতদিন হত। এখনও সেখানে ছ’টি হাতি রয়েছে সাফারির জন্য। জলদাপাড়ার অপর গেট শালকুমারে হাতি সাফারি ছিল না, কিন্তু এ বছর থেকে জলদাপাড়ার শালকুমার থেকেও শুরু হচ্ছে হাতি সাফারি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মুখোমুখি বসালেই ফাঁস ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্র’? সিবিআই-এর হাতে এবার বড় তাস! কী ঘটতে চলেছে আজ?
হলং বন বাংলো ভস্মীভূত হয়ে যাওয়ার পর পর্যটনে কালো ছায়া দেখা গিয়েছিল জলদাপাড়ায়। হলংয়ের সামনে থেকে হাতি সাফারি করতে কতজন পর্যটক আসবেন তা নিয়ে ধ্বন্দ্ব ছিল বন দফতরের অন্দরে। বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে শালকুমার এলাকার দ্বিতীয় প্রবেশ গেট দিয়ে হাতি সাফারি বেঁছে নেওয়া হয়েছে। তিন বার হবে সাফারি। ভোর, সকাল এবং দুপুরবেলার সময় ঠিক রয়েছে। টিকিট মিলবে অফলাইনে।
আরও পড়ুনঃ পুজোর আগেই আসানসোল, দুর্গাপুর পেল নয়া বন্দে ভারত! টিকিট নিয়ে ভাবনার দিন শেষ! সময়সূচি জানুন
শালকুমার গেটের সামনে দুটো হাতি রাখা হবে হাতি সাফারি জন্য বলে জানান জলদাপাড়া ডিএফও প্রবীণ কাসোয়ান। তিনি জানান, “প্রাথমিকভাবে শালকুমারের দ্বিতীয় গেট দিয়ে দুটি হাতি দিয়ে সাফারি শুরু হল। এটা পাইলট প্রজেক্ট। দু’মাস দেখা হবে এরপর বাড়ানো হবে দ্বিতীয় গেটে হাতির সংখ্যা।”
Annanya Dey