মিথ্যেকথা বলাই যাঁদের অভ্যাস, তাঁরা প্রশংসিত হতে এবং স্তুতিবাক্য শুনতে ভালবাসেন ৷ বেশির ভাগ সময়েই তাঁদের কথায় অতিরঞ্জনের ছাপ স্পষ্ট৷
আরও পড়ুন : ঘুমোতে ভালবাসেন? জানেন কি অতিরিক্ত ঘুম স্ট্রোকের বড় কারণ!
যতই ঘন ঘন মিথ্যে বলায় পটু হোন না কেন, মাঝে মাঝে তথ্যগত বিভ্রান্তি থাকবেই৷ তথ্যগত বিভ্রান্তি, দিন তারিখের গন্ডগোল ধরা পড়বেই এক বার না এক বার৷
advertisement
মিথ্যেভাষীরা গোপনীয়তা পছন্দ করেন৷ নিজেদের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ নিয়ে প্রেমিক বা প্রেমিকা যদি অতিরিক্ত আব্রু রক্ষা করে চলেন, তাহলে সতর্ক হওয়াই ভাল৷
আরও পড়ুন : বয়স ৩০ পেরিয়েছে? ডায়েটে এই খাবারগুলি আছে তো?
তুচ্ছাতিতুচ্ছ কারণেই মিথ্যে বলেন অনেকে৷ এমনকি, কোনও কারণ ছাড়াই ঠোঁটের ডগায় মিথ্যে চলে আসে৷ যেমন ধরা যাক, কী টিফিন এনেছেন? সেই প্রশ্নের উত্তরেও হয়তো এল মিথ্যে কথায়৷ কোনও কারণ নেই৷ কিন্তু তাঁর হয়তো মিথ্যে কথাই এসেছে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে৷ এরকম ঘটনা ধরা পড়লে তখনই সচেতন হোন৷ সম্পর্ককে আর প্রশ্রয় দেবেন কিনা ভাবুন৷
আরও পড়ুন : শীতকালে দৈনিক ডায়েটে রাখতেই হবে ডিমসিদ্ধ, জানুন এর একাধিক উপকারিতা সম্বন্ধে
কম্পালসিভ লায়ার বা স্বভাবগত মিথ্যেভাষীরা কখনওই মিথ্যেবাদী হয়ে পরিচিত হতে চান না ৷ এতে তাদের মনে হয় নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছেন৷ যদি মিথ্যেকথা বলে তাঁরা ধরা পড়ে যান, সহজেই আক্রমণাত্মক হয়ে পড়েন৷ তাঁরা অভিযোগ করেন, অপরপক্ষ বিনা কারণে তাঁদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন৷ তাঁদের শরীরী ভাষা এমন হয়ে দাঁড়ায়, যেন কোনও কারণ ছাড়াই তাঁদের অভিযুক্ত করা হচ্ছে৷ ভালবাসার মানুষের আচরণে এই লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন তিনি স্বতপ্রণোদিত মিথ্যাচারী৷