পহেলগাঁও হামলার দিনই কেন বন্ধ ছিল দোকান? সন্দেহের তির ‘চা-ওয়ালা’র দিকে! NIA-র জেরায় ফাঁস ভয়ঙ্কর তথ্য
একেবারে পারমানবিক যুদ্ধ! ভারতকে চরম হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের, পহেলগাঁও হামলার প্রতিশোধ ভয়ে কাঁপুনি শুরু
এই গাছগুলো ভুল করেও বাড়ির চারপাশে লাগাবেন না! সাপ ডেকে আনে, হয়ে উঠবে ‘নাগরাজের বাসা’!
বেহালায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সুব্রত ঘোষ বলেন, “আমরা এলআইসির তরফে ১০ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পেয়েছি। এখনও কিছু টাকা বাকি রয়েছে। কিন্তু কোনওভাবেই ১ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা পাইনি। কিছু লোক এই মর্মান্তিক ঘটনার সুযোগ নিয়ে অ্যাডভানটেজ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এটা পুরোপুরি বেসলেস।”
advertisement
তাঁদের অভিযোগ, এলআইসির তরফে দেবাশিস বাগ নামে এক ব্যক্তি তাঁদের অনুমতি না নিয়েই বাড়ির ছবি তুলে নিয়েছেন। সুব্রত বলেন, “এটা আমাদের গোপনীয়তায় আঘাত। যদি এলআইসি কোনও বিজ্ঞাপন করে থাকে, তাহলে তো আগে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত ছিল। কিছুই জানানো হয়নি। আমরা এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করব।”
এই মিথ্যা প্রচারে তাঁদের ক্ষতি হচ্ছে বলেও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, “এই অপপ্রচার হলে আমার ও মেয়ের ভবিষ্যতের ক্ষতি হবে। এটা থামানো দরকার।”
কাশ্মীরের মত সংবেদনশীল জায়গায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ছিল না বলেও অভিযোগ করেন শবরী ও সুব্রত। তাঁদের কথায়, “আমরা সবে পহেলগাঁও পৌঁছেছি। প্রায় ১৫ মিনিট পরেই গুলির শব্দ শুনি। স্থানীয় এক দোকানদার বলেন হনুমানের উপদ্রব হতে পারে, তাই গুলি চলতে পারে। পরে বুঝি, এটা বড় হামলা। আমরা তখনই মাটিতে শুয়ে পড়ি।”
সুব্রত জানান, “তারপর আমার স্বামীর কাছেই এসে গুলি চালানো হয়। সেনা এসে পৌঁছাতে প্রায় ১ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। এমন একটা জায়গায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা না থাকা খুবই দুঃখজনক। সরকারের উচিত এই বিষয়ে জবাব দেওয়া।”
এই ঘটনাকে ঘিরে নিহত সমীর গুহর পরিবার এখন বিচার এবং প্রকৃত তথ্য সামনে আনার দাবি জানিয়েছে।