এই চাষ করার মাধ্যমে জীবিকার মানোন্নয়ন ঘটবে বলেই আশাবাদী সকলে। চা বাগানের চা শ্রমিক মহিলাদের চা পাতা তোলার মজুরীর পাশাপাশি সুপারি বা নারকেল গাছের সাথে গোলমরিচ চাষ করলে তাদের আয় বৃদ্ধি হবে। এছাড়াও জীবিকার মনের উন্নয়ন ঘটবে। এই লক্ষ্যেই জেলার বানারহাট ব্লকের ট্রাইবাল কমিউনিটির মহিলাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় রোপন ফসল অনুসন্ধান সংস্থান ইনচার্জ অরুণ কুমার শিট এমনটাই জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, \"গোলমরিচের গাছ লতানো বলে সুপারি গাছে এবং নারকেল গাছে এই ফসল ফলাতে অতিরিক্ত জমির প্রয়োজন পড়েনা।"
advertisement
আরও পড়ুন: প্ল্যান চেঞ্জ? ট্রেনে টিকিট কাটার পরেও পরিবর্তন করা যায় যাত্রার তারিখ, জানেন
আরও পড়ুন: বাড়িতে বসে এই অ্যাপেই জানতে পারবেন বাজেটের খুঁটিনাটি, কীভাবে ডাউনলোড, জানুন
এরই পাশাপাশি এই চা বাগান উদ্ভাসিত এলাকায় এই মহিলাদের পাশে থেকে যারা বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। সেই সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরাও এই ধরনের শিবিরে নিজেদেরকে উপস্থিত রেখেছিলেন। এই ট্রেনিং অনেকটাই কাজে লাগবে সকলের। এলাকায় অন্যান্য মানুষদেরও এভাবে মিশ্রচাষে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে করে তুলতে পারবে। তবে গোটা এই চাষ করার পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে চা বলার মহিলারা আর্থিকভাবে অনেকটাই স্বনির্ভর হয়ে উঠতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে।
Surajit Dey