বিকেলে ওই দুই আটক করা যুবক কে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর কোচবিহার শহরের একটি মার্কেটের পরিত্যক্ত গুদামঘর থেকে প্রায় ৩ টন লাল চন্দন কাঠ উদ্ধার করে বনদফতর। এদিনের ঘটনার সঙ্গেআগের ঘটনার কোন মিল রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে বনদফতরের আধিকারিকরা। বনদফতরের প্রাথমিক অনুমান আগের ঘটনার সঙ্গে এদিনের ঘটনার মিল থাকতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পরপর তিনবার একই ব্যাঙ্কে চুরি! তদন্তে নামল পুলিশ
বনদফতরের সূত্রে জানা গিয়েছে, চন্দন কাঠ পাচারের খবর আগেই এসে পৌছায় বনদফতরের কাছে। জলপাইগুড়ি বন্যপ্রানী দফতরের এডিএফও জনমেজয় পালের নেতৃত্বে গরুমারা সাউজ রেঞ্জ ও বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ রেঞ্জ এর বনকর্মীরা দুটি দলে ভাগ হয়ে একটি দল তেলিপাড়া মোড়ে ওত পেতে বসে থাকে। ও অপর দলটি মালবাজার থেকে চন্দন কাঠ বোঝাই এই ছোট গাড়িটির পিছু ধাওয়া করে।
আরও পড়ুনঃ একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিলেন এক প্রসূতি!
গাড়িটি তেলিপাড়া এসে পৌছালে তারা চা খেতে তেলিপাড়ায় দাঁড়ায়। ততক্ষনে তারা বোঝেনি যে তাদের কেউ পিছু ধাওয়া করছে। পাচারকারী তেলিপাড়ায় এসে গাড়ি রেখে চা খেতে গেলে দুটি টিমের বনকর্মীরা ছোট গাড়িটিকে ঘিরে ফেলে ও গাড়িতে থাকা দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেন। ধৃত দুই ব্যক্তির নাম রোহিত ছেত্রী ও অমৃত থাপা।
Surajit Dey