আরও পড়ুনঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগেও নিঃশব্দে কাজ করে চলে অতীতের লাল ডাকবাক্স
এই তিস্তা নদীর পাড়ের এক জনবসতি দক্ষিণ মিলনপল্লি, কৃষি কাজ করেই চলে প্রায় হাজার মানুষের জীবন জীবিকা। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর এবার যেন রাগ করেছে নদী, আর সেই কারণেই ইতিমধ্যে আঘাত হেনেছে গ্রাম রক্ষাকারী বাঁধের ওপর, ভাঙ্গছে বাঁধ, সঙ্গে বর্ষার জল নিয়ে গিলতে শুরু করেছে কৃষি জমির পাড়।সবমিলিয়ে বর্তমানে বিনিদ্র রজনী দক্ষিণ মিলন পল্লীর অনিমা মিত্র, সুজিত দাসের মতো আরও কয়েকশ পরিবার।
advertisement
এই প্রসঙ্গে অনিমা মিত্র বলেন, সেই পাঁচ বছর আগে বাঁধ দিয়েছিল তারপর নদীর এমন পরিস্থতি হয়নি, এবার তিস্তা ক্রমশই বাঁধে আঘাত করছে, বাঁধ ভেঙে গেলেই আমাদের সামনে যে শুধুই সর্বনাশ। এলাকায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করে আসছেন কৃষক সুজিত দাস, নদীর এমন ভয়ংকর রুপ প্রসংগে জানান, রাতে নদীর গর্জনে ঘুম আসে না, বাঁধের এমন দুর্বল অবস্থা, এই সব ভেবেই কাটছে আমাদের বিগত কয়েক সপ্তাহ। বাঁধ নিয়ে গ্রামবাসীদের করা অভিযোগের ব্যপারে জলপাইগুড়ির সেচ দফতরের সহকারী বাস্তুকারের প্রতিক্রিয়া জানতে গেলে তিনি সরাসরি জানিয়ে দেন কোনও বিষয়ে কিছু বলার ক্ষেত্রে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
সুরজিৎ দে