TRENDING:

Jalpaiguri News: ক্রমশ আগ্রাসী হচ্ছে তিস্তা, বিপন্ন গ্রাম! আতঙ্কের ছায়া নদীপাড়ের বসিন্দাদের

Last Updated:

বর্ষার দাপট। ইতিমধ্যেই ভেঙেছে বাঁধ,নদীর জলোচ্ছাস ছুঁয়েছে কৃষি জমির পাড়, আতঙ্কে রাতে ঘুম নেই তিস্তা পাড়ের অনিমা, সুজিত সহ শতাধিক কৃষক পরিবারের। তবে এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয় নি সেচ দফতর

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জলপাইগুড়ি: বর্ষার দাপট। ইতিমধ্যেই, ভেঙেছে বাঁধ, নদীর জলোচ্ছ্বাস ছুঁয়েছে কৃষি জমির পাড়, আতঙ্কে রাতে ঘুম নেই তিস্তা পাড়ের অনিমা, সুজিত সহ শতাধিক কৃষক পরিবারের। তবে এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি সেচ দফতর। শনিবার জলপাইগুড়ির দমোহনি থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় জারি ছিল হলুদ বিপদ সংকেত। তবে, সমতলে এই মুহূর্তে বৃষ্টি কম হলেও পাহাড়ে অবিরাম বৃষ্টিপাতের কারণে ফুঁসছে তিস্তা।
advertisement

আরও পড়ুনঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগেও নিঃশব্দে কাজ করে চলে অতীতের লাল ডাকবাক্স

এই তিস্তা নদীর পাড়ের এক জনবসতি দক্ষিণ মিলনপল্লি, কৃষি কাজ করেই চলে প্রায় হাজার মানুষের জীবন জীবিকা। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর এবার যেন রাগ করেছে নদী, আর সেই কারণেই ইতিমধ্যে আঘাত হেনেছে গ্রাম রক্ষাকারী বাঁধের ওপর, ভাঙ্গছে বাঁধ, সঙ্গে বর্ষার জল নিয়ে গিলতে শুরু করেছে কৃষি জমির পাড়।সবমিলিয়ে বর্তমানে বিনিদ্র রজনী দক্ষিণ মিলন পল্লীর অনিমা মিত্র, সুজিত দাসের মতো আরও কয়েকশ পরিবার।

advertisement

View More

এই প্রসঙ্গে অনিমা মিত্র বলেন, সেই পাঁচ বছর আগে বাঁধ দিয়েছিল তারপর নদীর এমন পরিস্থতি হয়নি, এবার তিস্তা ক্রমশই বাঁধে আঘাত করছে, বাঁধ ভেঙে গেলেই আমাদের সামনে যে শুধুই সর্বনাশ। এলাকায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করে আসছেন কৃষক সুজিত দাস, নদীর এমন ভয়ংকর রুপ প্রসংগে জানান, রাতে নদীর গর্জনে ঘুম আসে না, বাঁধের এমন দুর্বল অবস্থা, এই সব ভেবেই কাটছে আমাদের বিগত কয়েক সপ্তাহ। বাঁধ নিয়ে গ্রামবাসীদের করা অভিযোগের ব্যপারে জলপাইগুড়ির সেচ দফতরের সহকারী বাস্তুকারের প্রতিক্রিয়া জানতে গেলে তিনি সরাসরি জানিয়ে দেন কোনও বিষয়ে কিছু বলার ক্ষেত্রে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

সুরজিৎ দে

বাংলা খবর/ খবর/জলপাইগুড়ি/
Jalpaiguri News: ক্রমশ আগ্রাসী হচ্ছে তিস্তা, বিপন্ন গ্রাম! আতঙ্কের ছায়া নদীপাড়ের বসিন্দাদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল