বাজারে খুবই চাহিদা আছে ওই সমস্ত শাকের। আর এই চাহিদাকে কাজে লাগিয়েই ওই সকল শাক চাষ করে ভালোই অর্থ উপার্জন করছেন জুয়েল বাবু। এর জন্য অবশ্য তিনি কৃষি দফতর ধন্যবাদ জানিয়েছেন। সারা বছরই তিনি কৃষি কাজ করেন। কৃষি কাজের জন্য ২০১৭ সালে মেটেলি ব্লকের কৃষক সন্মান ও ২০১৮ সালে রাজ্য সরকারের কৃষক সন্মান পান রফিউল বাবু।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রক্ত শূন্যতায় ভুগছে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্ক
শুধু শাকই নয় নেট হাউসের মধ্যে টমেটো, লঙ্কা, বাধাকপির চারাও উৎপাদন করছেন তিনি। রফিউল করিম প্রধান বলেন,কৃষি দফতর আতমা প্রকল্পের মাধ্যমে ওই নেট হাউস দেওয়া হয়েছে। বর্ষায় বাইরে ওই সমস্ত শাক ও সবজি চাষ করা যায় না। এই নেট হাউসের ভিতরে যাবতীয় শাক ও সবজি চাষ করা যায়।
আরও পড়ুনঃ নিয়মকে বুড়ো আঙুল! জেলা জুড়ে চলছে বেআইনি বালি তোলার কাজ!
সম্পুর্ন জৈব পদ্ধতিতেই চাষ করা হচ্ছে। বাজারে ওই সকল শাকের ভালোই চাহিদা আছে। বিক্রিও ভালো হচ্ছে। লাভও হচ্ছে। শীতকালীন বিভিন্ন সবজির চারাও করা হচ্ছে নেট হাউসের ভিতরেই। এই নেট হাউসের জন্য কৃষি কাজে সুবিধা ও লাভ হচ্ছে। এর জন্য আমি মেটেলি ব্লক কৃষি বিভাগ কে ধন্যবাদ জানাই। কৃষি কাজে কৃষি আধিকারিকরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করে।
Surajit Dey