এর পর বাদাম তুললে তা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এখনই চলছে তা তুলে ফেলার প্রক্রিয়া। তাছাড়া প্রতি বছর বর্ষায় পাহাড়ী জল ঢুকে পড়ে এই ক্ষেতের জায়গাতে। আর কয়েকদিনের মধ্যেও সেটাই হবে।সেই ভয়েই এখন তড়িঘড়ি চলছে বাদাম তোলার কাজ।বাদাম তোলার পর শুকিয়ে তা বিক্রি হবে পাইকারির হাতে। এক বাদাম চাষী নির্মল মজুমদার বলেন, এই বার ফলন ভালো হয়েছে।তাই আশা করা যায় লাভ খুবই ভালো হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পৌরসভাকে জঞ্জালমুক্ত করতে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের চুক্তি সাক্ষরিত
এই বার ধসা রোগ হয়নি। তাই ফসলের কোন ক্ষতি হয়নি। অন্য দিকে এক মহিলা বাদাম চাষী বচুনি দাস বলেন, ফলন ভালো হবার জন্য লাভ ভালো হবে। কিন্তু সব টাই নির্ভর করছে যতটা ফসল কে আমরা রক্ষা করতে পারব। কারণ, একবার পাহাড়ি জল ঢুকলে বাদাম তুলে কোনো লাভ নেই।
আরও পড়ুনঃ জল যন্ত্রণায় প্রবল সমস্যায় গয়েরকাটার বাসিন্দারা
প্রসঙ্গত এ বছর এমনিতেই আগেভাগে বর্ষা ঢুকে জনজীবন বিপর্যস্ত করেছে। তবে তিস্তার জল ঢুকে পড়লে আর রক্ষা থাকবে না তাই এখন থেকেই চলছে বাদাম তোলার তড়িঘড়ি। নাওয়া খাওয়া ছেড়ে এখন বাদাম তুলতে ব্যস্ত চাষীরা।
Geetashree Mukherjee





