কিছু বুঝে ওঠার আগেই হাচিতুন বেগম তৎক্ষণাৎ মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। অন্যান্য শ্রমিকদের চিৎকার চেঁচামেচিতে বাঘটি ভয়ে পালিয়ে যায়।সময় নষ্ট না করে তাড়াতাড়ি স্থানীয় চা বাগানের শ্রমিক একরামুল হক , হামিদুল ইসলাম অ্যাম্বুলেন্সে করে ওদলাবাড়ি প্রাথমিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর মাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় হাচিতুন বেগমকে।
advertisement
আরও পড়ুন: ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ের অধীনে মেগা রিক্রুটমেন্ট, এই সুযোগ ছাড়বেন না
বর্তমানে হাচিতুন মাল সুপার স্পেশালিটি হসপিটালে চিকিৎসাধীন। এদিকে শ্রমিকেরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে চা বাগানে পাতা তোলার কাজ বন্ধ করে দেন এবং বনদপ্তরের কাছে বাঘটিকে পাকড়াও করার আর্জি জানিয়েছেন। এদিনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। প্রসঙ্গত, জলপাইগুড়ির বিভিন্ন জায়গায় তথা ধূপগুড়ি ব্লকে কিছুদিন আগেই চিতা বাঘের আতঙ্ক ছড়িয়েছিলো।
আরও পড়ুন: দিলীপদার লোভনীয় খাসির মাংসের প্লেট মাত্র ৩০ টাকায়! দোকানে উপচে পড়া ভিড়, জানুন
এছাড়াও বেশ কিছুদিন আগে জলপাইগুড়ি বোয়ালমারী এলাকায় চিতাবাঘের আস্ত ছাগল ধরার ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছিল। আবার চা বাগানে চিতা বাঘের শাবক দেখতে পাওয়ার মতোন ঘটনাও ঘটেছে এই কিছুদিনের মধ্যেই। প্রায়শই চিতা বাঘের হানায় বেশ আতঙ্কেই দিন কাটছে বাগানের শ্রমিকদের।
সুরজিৎ দে






