এই প্রসঙ্গে ওই স্কুলের এক শিক্ষিকা রীতা রাম অভিযোগ করে জানান, এই সরিতা চৌধুরী দীর্ঘ দিন থেকে স্কুলের বাকি শিক্ষিকাদের নানান অছিলায় মানসিক নির্যাতন করে আসছেন। টিচার ইন চার্জ সরিতা চৌধুরী দ্বারা মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়ে অসুস্থ হয়ে পরা শিক্ষিকা বিভা ভট্টাচার্য কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমরা নতুন নিয়ম অনুযায়ী অন্য সার্কেল থেকে মাদার স্কুলে আবার ফিরে এসেছি, কিন্তু এই সরিতা চৌধুরী আমাদের কাজে যোগদান করতে দিচ্ছিলেন না। এই ঘটনা জেলা স্কুল পরিদর্শক অফিসে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। আমাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দিয়েছেন টিচার ইন চার্জ।
advertisement
আরও পড়ুন: শোল মাছ পোড়া থেকে পায়েস! কৌশিকী অমাবস্যায় তারা মায়ের বিশেষ ভোগ
যদিও যাকে ঘিরে এত অভিযোগ সেই প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গে স্কুলে এবং তার বাসভবনে এই ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া নিতে গেলেও কোথাও ওনাকে পাওয়া যায় নি। এভাবে শহরের মধ্যে থাকা একটি ঐতিহ্যশালী স্কুলে শিক্ষিকাদের মধ্যে এমন অপ্রীতিকর ঘটনায় রীতিমত চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে।অন্যদিকে, একজন টিচার -ইন-চার্জ হয়ে অনান্য সহকর্মীকে ঘাড়ধাক্কা মারার অভিযোগ মেনে নিতে পারছেন না অনান্য কর্মীরা।এদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত শিক্ষকা জানান, স্কুলে অভিভাবকদের নিয়ে একটি মিটিং এর আয়োজন করা হয়েছিল। যেখানেও গন্ডোগোল পাকান ওই টিচার ইন চার্জ। বের করে দেওয়া হয় অনান্য শিক্ষিকাদের। এদিকে এই ঘটনা প্রসঙ্গে জেলা প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র রায় আজ জানান, গতকাল এই স্কুলের শিক্ষিকারা আমার কাছে এসেছিলো। বিষয়টি দেখছি।
Geetasree Mukherjee