ঘটনাটি দেড় দুই মাস আগের। স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে নাবালিকা নাতনিকে রান্না করার অজুহাত দেখিয়ে, ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে যেতেন ওই ব্যাক্তি। ফাঁকা বাড়ির সুযোগ নিয়ে সম্পর্কে নাবালিকা নাতনিকে ধর্ষণ করতেন দাদু।শুধু তাই নয়, বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নিগৃহিতার পরিবারকে রীতিমতো হুমকি পর্যন্ত দেন অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির তিন জামাই।
আরও পড়ুন: স্নান করছিলেন মহিলা! হঠাৎ বাথরুমের দরজায় ছিটকিনি! ঘটল ভয়াবহ ঘটনা
advertisement
সুবিচারের আশায় স্থানীয় মেখলিগঞ্জ থানার দ্বারস্থ হন নাবালিকার পরিবার। অভিযুক্ত, ওই ব্যাক্তির তিন জামাইয়ের নামেও মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতার পরিবার। অভিযোগ পাওয়ার পর মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ মূল অভিযুক্ত দাদুকে গ্রেফতার করেছে। এই ঘটনার জেরে সোমবার সকালে নাবালিকার বাবা মা নিজ বাড়িতে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে মেখলিগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকে স্থানান্তরিত করে দেয় কর্তব্যরত চিকিৎসকরা। বর্তমানে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে নাবালিকার বাবা মা। এ নিয়ে মাথাভাঙা জোনের কোচবিহার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অমিত ভার্মা জানান, বিষয়টা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।
সুরজিৎ দে






